আসিফুজ্জামান পৃথিল: [২] জলবায়ু ও পরিবেশ বিষয়ক সংস্থা গ্রিনপিস বলছে, ফুকুশিমার দাইচি পরমাণু বিদ্যুৎ কেন্দ্রের পানি সাগরে ফেললে এই ধরণের বিপর্যয়কর ঘটনা ঘটতে পারে। তাদের দাকি ২০১১ সাল থেকে এখানে মজুদ করে রাখা ১.২৩ মিলিয়ন টন তেজস্ক্রিয় পানিতে ভয়াবহ পরিমাণ তেজ¯িক্রয় আইসোটপ কার্বন-১৪ রয়েছে। যা সাগরে গেলে দীর্ঘমেয়াদী স্বাস্থ্যসমস্যা তৈরি হবে। সিএনএন
[৩] জাপানের ইতিহাসের বৃহত্তম পরমাণু দূযোগের পর থেকে গত ৯ বছর ধরে জমছে ফুকুশিমার পানি। স্টোরেজ শেষ হয়ে আসায় তা এই বিদ্যুৎ কেন্দ্রের নিয়ন্ত্রক প্রতিষ্ঠান টোকিও ইলেক্ট্রিক পাওয়ার কোম্পানির মাথা ব্যাথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। দেশটির সরকার মনে করছে, এই সমস্যার একমাত্র সমাধান হলো. পানিগুলো প্রশান্ত মহাসাগরে ফেলে দেয়া। জাপান টাইমস
[৪] এই প্রস্তাব দেয়ামাত্র তুমুল বিরোধীতা শুরু করে পরিবেশ ও মাছ ব্যয়বসায়ীদের সঙ্গঠনগুলো। শুক্রবার জাপান সরকার এই পানি অবমুক্ত পরিকল্পনা কিছুদিনের জন্য পিছিয়ে দেয়। তবে তা সম্পূর্ণ বাতিল করা হয়নি। এরপরেই গ্রিনপিস নিজেদের প্রতিবেদন প্রকাশ করে। নিকি এশিয়ান রিভিউ
[৫] প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘হাজারো বছর ধরে সচল থেকে এই ক্ষতিকারক পানি মানব ডিএনএর ক্ষতি করতে পারে। এ কারণে হলেও এই অন্যায় কাজ বন্ধ করা উচিৎ। তেজস্ক্রিয় পানি চাইলাম আর মহাসাগরে ফেলে দিলাম, এমন জিনিস নয়।’