শিরোনাম
◈ আরপিও ২০ ধারার সংশোধনী: রাজনৈতিক অধিকার বনাম আইনগত বাধ্যবাধকতা ◈ পাঁচ দুর্বল ইসলামী ব্যাংক একীভূত: নতুন ‘সম্মিলিত ব্যাংক’ গঠনের পথে সুযোগ ও ঝুঁকি ◈ নৌ, বস্ত্র ও পাট, পরিকল্পনা ও সমবায়ে নতুন সচিব ◈ যারা চাপে পড়বেন নতুন বেতন কাঠামো বাস্তবায়ন হলে ◈ প্রার্থীদের ঋণতথ্য যাচাইয়ে ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি নিচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক ◈ জাকির নায়েকের বাংলাদেশে আসা নিয়ে যা বললেন ধর্ম উপদেষ্টা (ভিডিও) ◈ সাংবাদিককে কনুই মারলেন বিএনপি নেতা সালাম, ভিডিও ভাইরাল ◈ বাংলাদেশিদের জন্য ভারতীয় ভিসা ইস্যুতে যে পদক্ষেপ নিল ভারতীয় দূতাবাস ◈ গণভোটের বিষয়ে সিদ্ধান্ত জানা যাবে সোমবার! ◈ দুর্দান্ত ব‌্যা‌টিং‌য়ে অঙ্কনের শতক, ঘুরে দাঁড়ালো ঢাকা বিভাগ 

প্রকাশিত : ১৮ অক্টোবর, ২০২০, ০৫:২৯ সকাল
আপডেট : ১৮ অক্টোবর, ২০২০, ০৫:২৯ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১]‘আল্লাহু আকবর’ বলে হত্যার আগে শিক্ষার্থীদের কাছে ওই শিক্ষকের খোঁজ করছিলো সন্ত্রাসী

লিহান লিমা: [২] শুক্রবার প্যারিসের রাস্তায় কলেজের ইতিহাস ও ভূগোলের শিক্ষক স্যামুয়েল প্যাটলিকে (৪৭) গলা কেটে হত্যা করে চেচনিয়ার মুসলিম শরণার্থী আবোউলাখ আনজোরোভ (১৮। মামলার তদন্তকারী প্রসিকিউটর জানান, ‘আল্লাহু আকবর’ বলে ওই শিক্ষককে হত্যার পূর্বে কলেজের শিক্ষার্থীদের কাছে ওই শিক্ষকের পরিচয় জানতে চায় হত্যাকারী। ডেইলি মেইল

[৩]হত্যার পর ওই শিক্ষকের মৃতদেহের ছবি চেচনিয়ান আইএস টেলিগ্রাম চ্যানেলে পাঠায় ওই সন্ত্রাসী। আনজোরোভ প্যারিসে শরণার্থী হিসেবে ১০ বছরের বসবাসের অনুমতি পেয়েছেন। তার বোন ২০১৪ সালে আইএসএ যোগ দিতে সিরিয়া যায়। তবে আনজোরোভকে নিয়ে ফ্রান্সের গোয়েন্দাদের কাছে কোনো তথ্য ছিলো না।

[৪] গত ১০দিনে পূর্বে ক্লাসে ফরাসী ব্যাঙ্গাত্মক পত্রিকা শার্লি এবদোয় মহানবী হযরত মুহম্মদদের কার্টুন প্রকাশ ও পত্রিকা অফিসে সন্ত্রাসী হামলার ঘটনা নিয়ে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আলোচনা করছিলেন স্যামুয়েল। তবে এই সময় মুসলিম শিক্ষার্থীদের ক্লাস থেকে বের হয়ে যেতে বলেন তিনি। কিন্তু একজন শিক্ষার্থী থেকে যায় এবং সে পরে তার অভিভাবকসহ স্কুল কর্তৃপক্ষের কাছে এ বিষয়ে অভিযোগ করে। স্যামুয়েলকে হত্যার একদিনের পূর্বে অনলাইনে শেয়ার করার এক ভিডিওতে ওই অভিভাবকরা তাকে ‘দস্যু’ বলেও মন্তব্য করেন। এই ঘটনায় সম্পৃক্ত সন্দেহে কলেজের শিক্ষার্থী ও অভিভাবকসহ নয়জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

[৫]ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ এই ঘটনাকে ‘ইসলামি সন্ত্রাসবাদ’ বলে উল্লেখ করেন। ফ্রান্সের মুসলিম নেতারা এই ঘটনার নিন্দা জানিয়ে বলেছেন, ‘এটি ফ্রান্সের ধর্মনিরপেক্ষ নীতি ও মত প্রকাশের স্বাধীনতায় আঘাত।’

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়