আসিফুজ্জামান পৃথিল: [২] করোনাভাইরাস অতিমহামারী নিয়ন্ত্রণে কিছু দেশের সরকার ডিজিট্যাল সার্ভিল্যান্স এবং তথ্য সংগ্রহ টুল গঠন করছে। যা নাগরিক অধিকার লংঘনের কারণ হতে পারে। ৬৫ দেশের উপর চালানো ফ্রিডম অন নেট প্রতিবেদন ২০২০ বুধবার প্রকাশিত হয়। সিএনএন
[৩] এই প্রতিবেদন অনুযায়ী অতিমহামারীতে মানুষের বাকস্বাধীনতা কমে গেছে। অনেক সরকারই এই ভাইরাসকে কণ্ঠরোধের সুযোগ হিসেবে নিয়েছে।
[৪] এই প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে মার্কিন সরকারের অর্থায়নে পরিচালিত ফ্রিডম হাউজ। এই প্রতিষ্ঠানের প্রেসিডেন্ট মাইকেল আব্রামোউইচ বলেন, ‘এই মহামারী ইন্টারেনের প্রতি মানুষের নির্ভরশীলতা বাড়িয়েছে। কিন্তু এসময়ই ইন্টারনেটের স্বাধীনতা কমে আসছে। আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করা ছাড়া ইন্টারনেটকে রক্ষা করা যাবে না।
[৫] প্রতিবেদন অনুযায়ী কমপক্ষে ২০টি দেশ করোনা বিষয়ক সংবাদ নিয়ন্ত্রণ করছে। এবং কমপক্ষে ৪৫ টি দেশ ইন্টারনেট সংক্রান্ত অ্যাক্টিভিস্টদের গ্রেপ্তার করেছে শুধু শেষ কয়েকমাসে। এসব দেশের মধ্যে রয়েছে চীন, বেলারুশ, বাংলাদেশ, ভেনেজুয়েলা, ফিলিপাইনসহ বেশ কিছু দেশ। ওয়াশিংটন পোস্ট। সম্পাদনা: ইকবাল খান