আসিফুজ্জামান পৃথিল: [২] পুলিশ ধর্ষণের কথা ।স্বীকার করলেও ভারতের কেন্দ্রীয় তদন্ত সংস্থটি দলবদ্ধ ধর্ষণ ও হত্যা মামলা রুজু করেছে। মামলায় নাম আছে অভিযুক্ত ঠাকুরদের সকলেরই নাম রয়েছে। এএনআই
[৩] মামলায় বলা হয়েছে, উত্তর পদেশ সরকারের অনুরোধের পর কেন্দ্র সরকারের অধিনে থাকা সিবিআই মেয়েটের ভাই থেকে অভিযোগ পেয়েছে, তাকে একটি যব ক্ষেতে নিয়ে গিয়ে উচ্চবর্ণের ব্যক্তিরা উপর্যপুরী ধর্ষণ ও নির্যাতন করে। যার ফলশ্রুতিতেই ১ মাস পর মেয়েটি মারা যায়। এনডিটিভি
[৪] গত সপ্তাহে প্রচণ্ড চাপে থাকা যোগী আদিত্যনাধ সরকার মামলাটি সিবিআই এর কাছে তুলে দেয়। শনিবার উত্তর প্রদেশ পুলিশের কাছ থেকে সমস্থ কার্যক্রম বুঝে নেয় সংস্থাটি। এই কেন্দ্রীয় সংস্থার নিজস্ব আদালত আছে। সেখানেই এই মামলার বিচার হবে। দ্য হিন্দু
[৫] এই ঘটনা ধামাচাপা দেবার চেষ্টা অভিযোগ উঠেছিলো রাজ্য পুলিশের বিরুদ্ধে মেয়েটির লাশ পরিবারের অনুমতি ছাড়া দাহ করা, পরিবারকে ভয় দেখানোসহ নানান অভিযোগে বিক্ষোভে উত্তাল হয়ে উঠেছিলো ভারত। এএনআই
[৬] এদিকে এক টুইট বার্তায় রাহুল গান্ধী অভিযোগ করেন, দলিত মেয়েটি যোগী বা তার পুলিশের আত্মীয় হলে বা এক জাতের হলে এরকম অন্যায় হতো না। এই টুইট বার্তায় তিনি উত্তর প্রতেশ সরকারের পদত্যাগ দাবি করেন। ইন্ডিয়া টুডে