আফসান চেীধুরী: আমার বাবা কলকাতায় চাকরি শুরু করেন পুলিশ হিসেবে ইকবালপুর থানায়। যুদ্ধের মাঝখানে। তিনি পুলিশের দুনিয়া পছন্দ করতেন না। কপাল গুনে ইউনাইটেড ব্যাংক অব ইন্ডিয়ার কলকাতা প্রধানের বাড়ির চুরির ঘটনা সল্ভ করেন। সেই লোক কৃজ্ঞতার সাথে জিজ্ঞাসা করলেন, ‘আমি কি করতে পারি? বাবা বেহায়ার মতো বললেন, ‘একটা চাকরি’। সেই যে ব্যাংকে ঢুকলেন ১৯৪৪ সালে, শেষ করলেন ব্যাংকিং সচিব হিসেবে ১৯৮০ সালে। কিন্তু বাবা একটা ব্যর্থ কেস নিয়ে গল্প করতেন। খুন হয় প্রায় ৪০ বছর বয়স্ক বিধবা মহিলা। বাবার সন্দেহ হয় তার ছেলেকে। লাশ নেই অথচ ছেলে মাথা নেড়া করলো। খবর নিয়ে জানলো তার মা কাছে এক লোক আসতো। আরও কিছু প্রমাণ পাবার পর গ্রেপ্তার। কিন্তু সবাই বলে এই কেস টিকবে না। তাই হয় শেষ পর্যন্ত হয় ছেলে খালাস পায় স্বাক্ষীর অভাবে। একদিন দেখে লোকটা দোকানে বসে চা খাচ্ছে, বাবাকে ডাকে। বলে, ‘আপনি ধরেছিলেন ঠিকই, কিন্তু কুলীন নারীর অবৈধ প্রেমের প্রতিশোধ ছেলে নেবো না তো কে নেবে? সবাই জানে কিন্তু কেউ বলবে না, ‘চোর ধরার চেয়ে এটা অনেক মজার গল্পও। ফেসবুক থেকে
আপনার মতামত লিখুন :