শিরোনাম
◈ দক্ষিণ আফ্রিকায় সেতু থেকে তীর্থ যাত্রীবাহী বাস খাদে, নিহত ৪৫ ◈ প্রাথমিকের তৃতীয় ধাপের পরীক্ষা শুরু, মানতে হবে কিছু নির্দেশনা ◈ ভারত থেকে ১৬৫০ টন পেঁয়াজ আসছে আজ! ◈ বিশ্ববাজারে সোনার সর্বোচ্চ দামের নতুন রেকর্ড ◈ ২২ এপ্রিল ঢাকায় আসছেন কাতারের আমির, ১০ চুক্তির সম্ভাবনা ◈ চেক প্রতারণার মামলায় ইভ্যালির রাসেল-শামিমার বিচার শুরু ◈ ইর্ন্টান চিকিৎসকদের দাবি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী’র সঙ্গে কথা বলেছি: স্বাস্থ্যমন্ত্রী ◈ প্রফেসর ইউনূসকে প্রদত্ত "ট্রি অব পিস" প্রধানমন্ত্রীকে প্রদত্ত একই ভাস্করের একই ভাস্কর্য: ইউনূস সেন্টার ◈ নির্বাচনী বন্ড কেবল ভারত নয়, বিশ্বের সবচেয়ে বড় কেলেঙ্কারি: অর্থমন্ত্রীর স্বামী ◈ কুড়িগ্রামে অর্থনৈতিক অঞ্চলের স্থান পরিদর্শন করে দেশে ফিরলেন ভুটানের রাজা

প্রকাশিত : ১০ অক্টোবর, ২০২০, ১২:৩৭ দুপুর
আপডেট : ১০ অক্টোবর, ২০২০, ১২:৩৭ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

আফসান চেীধুরী: আমার বাবা যখন পুলিশ ছিলেন

আফসান চেীধুরী: আমার বাবা কলকাতায় চাকরি শুরু করেন পুলিশ হিসেবে ইকবালপুর থানায়। যুদ্ধের মাঝখানে। তিনি পুলিশের দুনিয়া পছন্দ করতেন না। কপাল গুনে ইউনাইটেড ব্যাংক অব ইন্ডিয়ার কলকাতা প্রধানের বাড়ির চুরির ঘটনা সল্ভ করেন। সেই লোক কৃজ্ঞতার সাথে জিজ্ঞাসা করলেন, ‘আমি কি করতে পারি? বাবা বেহায়ার মতো বললেন, ‘একটা চাকরি’। সেই যে ব্যাংকে ঢুকলেন ১৯৪৪ সালে, শেষ করলেন ব্যাংকিং সচিব হিসেবে ১৯৮০ সালে। কিন্তু বাবা একটা ব্যর্থ কেস নিয়ে গল্প করতেন। খুন হয় প্রায় ৪০ বছর বয়স্ক বিধবা মহিলা। বাবার সন্দেহ হয় তার ছেলেকে। লাশ নেই অথচ ছেলে মাথা নেড়া করলো। খবর নিয়ে জানলো তার মা কাছে এক লোক আসতো। আরও কিছু প্রমাণ পাবার পর গ্রেপ্তার। কিন্তু সবাই বলে এই কেস টিকবে না। তাই হয় শেষ পর্যন্ত হয় ছেলে খালাস পায় স্বাক্ষীর অভাবে। একদিন দেখে লোকটা দোকানে বসে চা খাচ্ছে, বাবাকে ডাকে। বলে, ‘আপনি ধরেছিলেন ঠিকই, কিন্তু কুলীন নারীর অবৈধ প্রেমের প্রতিশোধ ছেলে নেবো না তো কে নেবে? সবাই জানে কিন্তু কেউ বলবে না, ‘চোর ধরার চেয়ে এটা অনেক মজার গল্পও। ফেসবুক থেকে

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়