শিরোনাম
◈ শ্রীলঙ্কার কা‌ছে আফগা‌নিস্তান হে‌রে যাওয়ায় সুপার ফো‌রে খেলার সু‌যোগ পে‌লো বাংলাদেশ ◈ বাংলাদেশি নাগরিকত্ব নিয়ে টিউলিপের মিথ্যাচার, নতুন সংকটে স্টারমার: ডেইলি এক্সপ্রেসের রিপোর্ট ◈ শুধু অতীতের নয়, বর্তমানের দুর্নীতি থামাতেও নজর দিতে হবে: বিদ্যুৎ উপদেষ্টা ◈ বাংলাদেশ ও চীন সহযোগিতামূলক অংশীদারিত্বকে এগিয়ে নিতে একসাথে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা  ◈ সাফ চ‌্যা‌ম্পিয়নশী‌পে নেপালকে ৪-০ গো‌লে হারা‌লো বাংলাদেশ ◈ শ্রীলঙ্কার প্রতি বাংলা‌দে‌শের সমর্থন, চোখ এড়ায়নি লঙ্কান ক্রিকেট বোর্ডের ◈ আফগানিস্তান-শ্রীলংকা ম্যাচের ফল যেমন হলে লাভ বাংলাদেশের ◈ নির্বাচনী দায়িত্বে অপরাধের সাজা বাড়ছে: অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন ◈ দেওয়ানি ও ফৌজদারি আদালত সম্পূর্ণভাবে পৃথক করলো সরকার ◈ কোনো রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ করার পক্ষে নয় বিএনপি : সিঙ্গাপুর থেকে দেশে ফিরে মির্জা ফখরুল

প্রকাশিত : ০৮ অক্টোবর, ২০২০, ০৮:৪৬ সকাল
আপডেট : ০৮ অক্টোবর, ২০২০, ০৮:৪৬ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] সর্দি কাশি হলেও কোভিডে বিশেষ কাবু করতে পারবে না, দাবি মার্কিন বিজ্ঞানীদের

রাশিদুল ইসলাম : [১] কোভিড ভাইরাসের পরিবার অনেক বড় বলে তারা কেউ সর্দি-কাশির সংক্রমণের জন্য দায়ী, কেউ ফুসফুসের সংক্রমণ ঘটায়, শ্বাসযন্ত্রের অন্যান্য রোগও হয়। শরীরে ভাইরাস ঢুকলে তার বিরুদ্ধে এক সুরক্ষা কবচ তৈরি হয়। গবেষকরা বলছেন শরীরের এ প্রতিরোধ ব্যবস্থা বরং কোভিডকে কিছুটা হলেও ঠেকাতে পারবে।

[২] কোভিড মানুষের শরীরে দ্রুত সংক্রামিত হতে পারে। এর সংক্রমণে শ্বাসযন্ত্রের জটিল রোগ সিভিয়ার অ্যাকিউট রেসপিরেটারি সিন্ড্রোম হয় যা অন্যান্য করোনাভাইরাসদের দ্বারা সম্ভব নয়।

[৩] যুক্তরাষ্ট্রের বোস্টন মেডিক্যাল সেন্টার ও বোস্টন ইউনিভার্সিটি স্কুল অব মেডিসিনের গবেষকরা ‘ক্লিনিকাল ইনভেস্টিগেশন’ সায়েন্স জার্নালে বলছেন, করোনা পরিবারের বাকি সদস্যেরা মামুলি সর্দি-কাশি ঘটাতে পারে যাকে ‘কমন কোল্ড’ বলা হয়। কোনও ব্যক্তি এমনই কোনও করোনাভাইরাসের সংক্রমণে সর্দি-কাশিতে আক্রান্ত হলে তার কোভিড জটিলতা কিছুটা হলেও কম হবে। অন্তত রোগের তীব্রতা কম হবে।

[৪] ২০১৫ সালের ১৮ মে থেকে গত ১১ মার্চ পর্যন্ত যেসব রোগীর শ্বাসযন্ত্রের পরীক্ষা হয়েছে, তাদের মেডিক্যাল রিপোর্ট খতিয়ে দেখেই এই তথ্য দিয়েছেন গবেষকরা। খুব শক্তিশালী রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা নয়, করোনাকে ঠেকানোর মতো ইমিউনিটি আছে তাদের শরীরে। এর কারণ করোনা পরিবারের সব সদস্যদেরই জিনের গঠনে মিল রয়েছে।

[৫] আলফাকরোনা ও বিটাকরোনার জিন পাওয়া গিয়েছিল বাদুর ও ইঁদুরের মধ্যে। বিজ্ঞানীরা বলছেন, এই বিটাকরোনাভাইরাস মানুষের শরীরে রোগ তৈরির জন্য দায়ী। তাদের জেনাস আবার পাঁচ ভাগে বিভক্ত।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়