সমীরণ রায় : [২] আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আরও বলেন, সম্প্রতি ধর্ষণের ঘটনা বেড়েছে। তবে, সরকার কাউকেই ছাড় দিচ্ছে না। ধর্ষণ একটা সামাজিক ব্যাধি, এটি সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড। অপরাধী যত বড় নেতাই হোক তাকে বিচারের আওতায় আনা হবে। এটাকে রাজনৈতিক ট্যাগ দিয়ে ভিন্নখাতে নিলে সুষ্ঠু বিচার বাধাগ্রস্ত হবে। দুর্বৃত্তের কোনো দলীয় পরিচয় নেই।
[৩] তিনি বলেন, সরকার স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে সব অপরাধের বিরুদ্ধে বিচার কার্যক্রম শুরু করেছে। কারো প্রতি সরকার পক্ষপাত দেখায়নি। ধর্ষণ এক ধরনের সন্ত্রাস। ধর্ষণ-হত্যার সঙ্গে জড়িত কোনো অপরাধীকে সরকার কখনো ন্যূনতম ছাড় দেয়নি।
[৪] তিনি বলেন, ধর্ষণের ঘটনায় সরকার অপরাধীদের শাস্তি দিচ্ছে। ধর্ষণের বিরুদ্ধে সামাজিক প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। এ ধরনের ইস্যু নিয়ে সবাই ঐক্যবদ্ধ হয়ে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। যারা ধর্ষণের বিরুদ্ধে আন্দোলন করছেন, আপনারা ধৈর্য্য ধরুন। প্রতিবাদের প্রয়োজন নেই, সরকার ব্যবস্থা নিচ্ছে।
[৫] মঙ্গলবার বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত দলের সম্পাদকমণ্ডলীর সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
[৬] এতে আরও উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল-আলম হানিফ, ড. হাছান মাহমুদ, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, এস এম কামাল হোসেন, আফজাল হোসেন, মির্জা আজম প্রমুখ। সম্পাদনা: বাশার নূরু