আসিফুজ্জামান পৃথিল: [২] বিশ্লেষকরা বলছেন, এশিয়ায় ন্যাটো স্টাইলে একটি জোট গঠনের পরিকল্পনা থেকেই এই বৈঠক আয়োজন করেছে যুক্তরাষ্ট্র। সিএনএন
[৩] কয়েক মাসের মধ্যেই চীন-যুক্তরাষ্ট্র, দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক কয়েক দশকের মধ্যে সর্বনি¤œ স্থানে চলে গেছে। তাই ওয়াশিংটন চায়, চীনের প্রভাব কমাতে আঞ্চলিক মিত্রদের সঙ্গে সম্পর্ক আরও নিবিড় করতে। তবে বলা হচ্ছে এই কোয়াড গ্রæপ মূলক করোনাভাইরাস অতিমহামারী আর সাইবার নিরাপত্তা নিয়ে আলোচনা করবে।
[৪] মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী পম্পেও সাংবাদিকদের কোনও সামরিক জোট গঠন করা হবে কিনা সে ব্যাপারে ি কিছু জানাননি।
[৫] দশ বছর হিমঘরে থাকার পর ‘কোয়াড সংলাপ' ২০১৭ সাল থেকে নতুন করে জীবন ফিরে পেলেও টোকিওর এই বৈঠক নিয়ে এক বিশেষ আগ্রহ তৈরি হয়েছে। আর এই আগ্রহের প্রধান কারণ, বৈঠকটি হচ্ছে সীমান্ত নিয়ে ভারত ও চীনের মধ্যে প্রায় চার মাস ধরে চলা বিপজ্জনক উত্তেজনার মধ্যে। বিবিসি
[৬] চীন তাদের প্রধান বৈরী এই চারটি দেশের মধ্যে এই বৈঠক নিয়ে যে একইসাথে উদ্বিগ্ন এবং ক্ষুব্ধ, তার ইঙ্গিত স্পষ্ট। জানা গেছে, মঙ্গল ও বুধবার টোকিওতে কোয়াডের এই বৈঠক চলার সময় একই সাথে তিন থেকে চারটি নৌ এবং বিমান মহড়ার ঘোষণা দিয়েছে বেইজিং।
[৭] তবে এই গ্রæপটি এখনও কোনও আনুষ্ঠানিক জোট নয়। একে আনুষ্ঠানিক জোট করা যায় কিনা, এবারের বৈঠকে সে বিষয় নিয়ে আলোচনা হতে পারে। সম্পাদনা: ইকবাল খান, এলএনসি।