শহীদ উল্লাহ: আব্রাহাম লিংকন, জন এফ কেনেডি, রবার্ট এফ কেনেডি, মার্টিন লুথার কিং, মহাত্মা গান্ধী, ফান্ডিন্যান্ড, আইজ্যাক রবিন, রফিক হারিরি, আনোয়ার সাদাত, আলেন্দ, রানা সিংহ প্রেমাদাসস, চেচেন নেতা জোখার দোদায়েব ইন্দ্রিরা গান্ধী, রাজীব গান্ধী, বেনজির ভুট্টো...। এই তালিকাতে গান্ধী পরিবারের ৩ জন। কেনেডি পরিবারের ২ জন। আমেরিকার প্রেসিডন্ট ৮জন। এই তালিকাতে শতাধিক রাষ্ট্রপ্রধান কিংবা প্রধানমন্ত্রী আছেন। বিশে^র এই সকল পলিটিক্যাল অ্যাসাশিনেশনের একটি ঘটনাও পূর্বেই জানা যায়নি।
শেখ হাসিনার হত্যা প্রচেষ্টা একটি চলমান প্রক্রিয়া। যেটির সংখ্যা দুই ডজনের বেশি। প্রতিটি হত্যা প্রচেষ্টাই ভিন্ন। কখনো ৭৫ কেজি বোমা, কখনো গ্রেনেড, কখনো রকেট লাঞ্চার, এমনকি ১/১১ এর সময়ে কারাগারে স্লো পয়জনিং করার চেষ্টাও করা হয়েছিলো। সুযোগের অভাবে সেটি কার্যকর করতে পারছে না। সময়ের সাথে সাথে শেখ হাসিনার নিরাপত্তার পরিধি যেমন বেড়েছে তেমনি হত্যা প্রচেষ্টার ধরনও নতুন নতুন মাত্রা নিয়েছে এবং শত্রুর সংখ্যাও বেড়েছে। পূর্বের রাজাকারের বিচার, বঙ্গবন্ধুহত্যা, জেলহত্যার বিচারে যেমন শত্রু তৈরি হয়েছে তেমনি চলমান দুর্নীতিবিরোধী অবস্থানের জন্যও নতুন নতুন শত্রু তৈরি হচ্ছে। কোন শত্রু কখন, কোথায়, কীভাবে প্রচেষ্টা চালাবেÑ সেটি অনুমান করাও কঠিন। বঙ্গবন্ধুর আশেপাশে যে সকল লোকজন ছিলো তারা বঙ্গবন্ধুর নিরাপত্তা নিয়ে ততোটা বিচলিত ছিলো না। শেখ হাসিনার ক্ষেত্রেও এখন তেমন কোনো ব্যতিক্রম নেই। এ সকল বিষয়ে সন্দেহ পোষণকারীদের নিয়েও সন্দেহ করার যথেষ্ট কারণ আছে। ফেসবুক থেকে
আপনার মতামত লিখুন :