আসিফুজ্জামান পৃথিল: [২] সোমবার দেশটির বনকর্মকর্তারা জানান, পানিভর্তি গর্তে বিষ প্রস্তুতকারী সায়নো ব্যবকটেরিয়া থাকায় এই ঘটনা ঘটে। তবে এই ব্যাক্ষা মানতে নারাজ পরিবেশবাদীরা। মে থেকে জুলাই মাসের মধ্যে হাতি গণমৃত্যুর এই ঘটনা ঘটে। সিএনএন
[৩] তবে হাতিগুলো কেনো মারা গেলো তা এতোদিন রহস্যই ছিলো। এরপরই লাশগুলোর ময়নাতদন্ত শুরু হয়। সেই সঙ্গে বন এলাকার মাটি ও পানিরও পরীক্ষা করা হয়। নিয়মিতই পানিতে সায়নেব্যাকটেরিয়া পাওয়া যায়। তবে এর সবগুলো বিষ তৈরি করে না।
[৪] বিজ্ঞানীদের শঙ্কা জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে এই ব্যাকটেরিয়াগলোর বিষ উৎপাদন সক্ষমতা বেড়ে গেছে। কারণ পানির উষ্ণতা বাড়লে এসব ব্যকটেরিয়া বিস্তারে সুবিধা হয়।
[৫] বতসোয়ানায় আফ্রিকার যে কোনও দেশের চেয়ে বেশি আফ্রিকান হাতি আছে। এর সংখ্যা ১১ লাখ ৩০ হাজারের বেশি। তবে ২০১৪ সালে চালু হয়ো একটি হাতি শিকার নিষেধাজ্ঞা গতবছর বাতিল করে দেশটি।
[৬] কিছু বণ্যপ্রাণী সংরক্ষক মনে করছেন, চোরা শিকারিরাই এই হাতিগুলোকে মেরে ফেলেছে। তবে দেশটি বণ্যপ্রাণী ও জাতীয় উদ্যান বিভাগের পরিচালক সিরিল টাওলো বলেছেন, সরকার এসব হাতির মৃত্যুর পেছনে মানুষের কোনও হাত পায়নি। তিনি এটিকে প্রাকৃতিক ঘটনা বলেই দায়ি করেন।