শিরোনাম
◈ চট্টগ্রামে জুতার কারখানায় আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১২ ইউনিট ◈ জিয়াও কখনো স্বাধীনতার ঘোষক দাবি করেনি, বিএনপি নেতারা যেভাবে করছে: ড. হাছান মাহমুদ ◈ আওয়ামী লীগ সবচেয়ে বড় ভারতীয় পণ্য: গয়েশ্বর ◈ সন্ত্রাসীদের ওপর ভর করে দেশ চালাচ্ছে সরকার: রিজভী ◈ ইফতার পার্টিতে আওয়ামী লীগের চরিত্রহনন করছে বিএনপি: কাদের ◈ বাংলাদেশে কারাবন্দী পোশাক শ্রমিকদের মুক্তির আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের ফ্যাশন লবি’র ◈ দক্ষিণ আফ্রিকায় সেতু থেকে তীর্থ যাত্রীবাহী বাস খাদে, নিহত ৪৫ ◈ ২২ এপ্রিল ঢাকায় আসছেন কাতারের আমির, ১০ চুক্তির সম্ভাবনা ◈ ইর্ন্টান চিকিৎসকদের দাবি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী’র সঙ্গে কথা বলেছি: স্বাস্থ্যমন্ত্রী ◈ উন্নয়ন সহযোগীদের একক প্ল্যাটফর্মে আসা প্রয়োজন: পরিবেশমন্ত্রী

প্রকাশিত : ০৯ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ০৫:৩৭ সকাল
আপডেট : ০৯ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ০৫:৩৭ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

জেলখানা, নাকি চিড়িয়াখানা?

ডেস্ক রিপোর্ট : এল সালভাদরের অপরাধী গ্যাংদের জন্য এমন এক জেলখানা রয়েছে যেখানে গেলে প্রথমেই মনে হয় এটা জেলখানা নাকি চিড়িয়াখানা। কয়েদিরা সেখানে এমনভাবে বন্দি আছে যেন দেখলেই মনে হয় এটা কখনোই বন্দিশালা নয়।

ডয়লে ভেচে জানিয়েছে, এমন দু’টি জেলখানা পরিদর্শনের সুযোগ মিলেছে গণমাধ্যমগুলোর। বন্দিদের সঙ্গে সরকারের নানা আলোচনা ও শর্তের বিনিময়ে সংবাদমাধ্যমগুলোকে সেখানে যেতে দেয়া হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, ওই জেলখানা বিবাদমান দুই গ্যাংয়ের সদস্যদের রাখা হয়েছে। ‘বারিও এইটিন’ আর ‘এমএস থার্টিন’ নামে পরিচিত তারা। দুই দলের সদস্যদের দু’টি জেলখানায় একসঙ্গে রাখা হয়েছে।

গণমাধ্যমকর্মীরা যখন সেখানে পরিদর্শন করে তখন তাদের কারও শরীরে জামা দেখতে পাননি। অধিকাংশই অন্তর্বাস পরিহিত ছিলেন। যদিও করোনার কারণে মাস্ক ছিল তাদের মুখে। কিন্তু রাখা হয়েছে গাদাগাদি করে।

২৬০০ গ্যাং সদস্যের একজন বার্তা সংস্থা এএফপিকে জানায়, তারা তাদের আত্মীয়-স্বজনের বা বাইরের কারো সঙ্গে দীর্ঘ সময় দেখার সুযোগ পাননি। তাদের অসুস্থতাকালীন বা স্বাভাবিক চাহিদাগুলোর কোনোটিই সেখানে পূরণ করা হয় না।

দেশটির সরকারি হিসাবে দেশটিতে অপরাধী গ্যাংয়ের সদস্য প্রায় ৭০ হাজারের মত। এর মধ্যে এখন ১৭ হাজার বন্দি রয়েছেন বিভিন্ন কারাগারে। পূর্বপশ্চিম

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়