সিরাজুল ইসলাম: [২] আপিল আদালতে দেয়া রায়ের বিরুদ্ধে ২৩ ও ২৪ নভেম্বর পাঁচজন বিচারপতি সরকারের আবেদন শুনবেন। রয়টার্স
[৩] শামীমার মামলা নিয়ে ব্রিটেনে উত্তপ্ত বিতর্ক শুরু হয়েছে। তারা বলছেন, তার নাগরিকত্বের অধিকার রয়েছে। তিনি রাষ্ট্রবিহীন হতে পারেন না। তিনি নিরাপত্তার জন্য ঝুঁকি হলে ব্রিটেনে বিচারের মুখোমুখি করা যেতে পারে।
[৫] শামীমার জন্ম ব্রিটেনে। তার বাবা-মা বাংলাদেশি। ২০১৫ সালে স্কুলে পড়ার সময় তিনি পালিয়ে সিরিয়া চলে যান। সেখানে আইএসে যোগ দেন। একজন জিহাদীকে তিনি বিয়ে করেন।
[৬] ২০১৯ সালে সিরিয়ার আটক কেন্দ্রে তার সন্ধান মেলে। সেখানে তার তিন সন্তান মারা গেছে। তার স্বামী নিজ দেশে ফিরে গেছে। দেশটি শামীমাকে নিতে অস্বীকৃতি জানায়।
[৭] ব্রিটিশ সরকার শামীমাকে জাতীয় নিরাপত্তার জন্য হুমকি মনে করে তার নাগরিকত্ব বাতিল করে দেয়। তাকে ঢুকতে দিতে অস্বীকৃতি জানায়। এ সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে তার পক্ষে আদালতে যাওয়া হয়। জুলাইয়ে আপিল আদালত আদেশে বলেছে, তিনি দেশে ফিরতে পারবেন। সরকারের সিদ্ধান্ত খুবই হতাশাজনক।
আপনার মতামত লিখুন :