সিরাজুল ইসলাম: [২] মূলত তিনি ক্ষমতাসীন লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) প্রধান পদে লড়ার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেন বুধবার। তিনি দেশটির চিফ কেবিনেট সেক্রেটারি এবং পদত্যাগী প্রধানমন্ত্রী শিনজো অ্যাবের ডান হাত বলে পরিচিত। রয়টার্স
[৩] তিনি বলেন, পার্টি প্রধানের পদে তিনি শূন্যতা চান না। অ্যাবের কোনও সমর্থকও শূন্যতা চায় না। এই রাজনৈতিক সংক্রটে কেউ সেটা চায় না। এ কারণেই তিনি প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। ১৪ সেপ্টেম্বর প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনে ভোট হতে পারে। পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষ রয়েছে এলডিপির নিয়ন্ত্রণে। এ কারণে এ দলটির প্রধান সহজেই প্রধানমন্ত্রী হতে পারবেন।
[৪] প্রধানমন্ত্রী হওয়ার দৌড়ে আরও রয়েছেন সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা; সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী শিগেরু ইশিবা; বর্তমান প্রতিরক্ষামন্ত্রী তারো কোনো; সাবেক প্রধানমন্ত্রী জুনিচিরো কিওইজুমির ছেলে ও পরিবেশমন্ত্রী শিনজিরো কোইজুমি; সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সেকো নোদা এবং সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী তোমমি ইনাদার।
[৫] টিভি টোকিও’র প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সুগা শনিবার এলডিপির সেক্রেটারি জেনারেল তোশিহিরো নিকাইর সঙ্গে গোপন বৈঠক করেছেন সুগা। সেখানে তিনি বলেন, আমি চাই আপনি আমাকে সমর্থন করুন। তাকে সমর্থন দেয়ার ইঙ্গিত দেন তিনি।
[৬] জাপানের নিয়ম অনুসারে প্রধানমন্ত্রী হন পার্লামেন্টের সংখ্যা গরিষ্ঠ দল। প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করলে তার দলীয় প্রধানের পদও চলে যায়। কয়েক দিন আগে অসুস্থতার কারণ দেখিয়ে পদত্যাগ করেন শিনজো অ্যাবে। তবে পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত না হওয়া পর্যন্ত তিনি দায়িত্ব চালিয়ে যাবেন। এনএইচকে