মুনশি জাকির হোসেন: অজ্ঞতা, মূর্খতার সরাসরি ফলাফল হলো পাপেট শো-এর নায়ক হওয়া। যেখানে মূল কলকাঠি চালিত হয় অন্যের দ্বারা। যেমন : সিআইএ বা মোসাদ এর ফিল্ড ওয়ার্কার হলো পাকিস্তানের আইএসআই, কিম্বা বোকো হারাম, কিংবা ইসলামিক স্টেট এবং আরও অনেক কাঠ মোল্লা গোত্র। কিন্তু সমস্যা অন্যত্র। শিক্ষিত হলে, কিংবা বুয়েট বা মেডিকেল বা ঢাবি থেকে পড়াশোনা করে ডিগ্রি অর্জন করলে কী অজ্ঞতা, মূর্খতা দূর হয়। বাস্তবে দেখা যাচ্ছে বুয়েট বা মেডিকেল বা ঢাবি থেকে বের হলেও ছাগু থাকছে। কারণ ছাগু বা ছাগুগিরি হলো অজ্ঞতা, মূর্খতার পাদপীঠ। বাংলাদেশের অনেক সমস্যার মধ্যে আরেকটি হলো এই শিক্ষিত অজ্ঞতা মূর্খতার আধিক্য জনসংখ্যা। এতো বিশাল সংখ্যক লুম্পেন, মাথা মোটা ধর্ম গর্ধভ শ্রেণিকে নিয়ে এগিয়ে যাওয়া সম্ভব না। যে শিক্ষা মানুষকে উদারনৈতিকতা শিক্ষা দিতে সক্ষম নয়। যে শিক্ষা মানুষের মধ্যে মানবিক মূল্যবোধকে জাগ্রত করতে সক্ষম না। যে শিক্ষা সাম্প্রদায়িকতা, উগ্র জাতীয়তাবাদ বিনাশ করতে সক্ষম না। সে শিক্ষাকে কুশিক্ষা বলে। এই সর্বনাশের শুরু হয়েছিল, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট থেকে। কুদরত-ই-খোদা শিক্ষা কমিশন থেকে বাংলাদেশ যতো দূরে সরে গেছে ততোই অজ্ঞতা, মূর্খদের আধিপত্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছ। ফেসবুক থেকে