ইমরুল শাহেদ : [২] গণমাধ্যম কাইয়ুডু নিউজের মতামত জরিপে ৩৪ শতাংশ মানুষ সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী সিগেরু ঈশিবাকে সমর্থন জানিয়েছেন। ১৪ শতাংশ সমর্থন পেয়ে প্রধান মন্ত্রিপরিষদ সচিব ইয়েশিহিদি সুগা রয়েছেন দ্বিতীয় স্থানে। নিউজ১৮, টাইমস অব ইন্ডিয়া
[৩] নিক্কেই/টিভি টোকিওর জরিপে দেখা যায়, ঈশিবা পেয়েছেন ২৮ শতাংশ এবং বর্তমান প্রতিরক্ষামন্ত্রী তারো কোনো পেয়েছেন ১৫ শতাংশ সমর্থন। সুগা ১১ শতাংশ সমর্থন পেয়ে চলে গেছেন চতুর্থ স্থানে।
[৪] এই মতামত জরিপে লক্ষ্য করা যায় জনমত ও শিনজো আবে নেতৃত্বাধীন লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) রাজনীতির মধ্যে বিচ্ছিন্নতাকেই প্রতিফলিত করে।
[৫] আবের দীর্ঘদিনের সমর্থক সুগা এলডিপি মহাসচিব তোশিহিরো নিকেইয়ের নেতৃত্বাধীন জোটের সমর্থন পেতে পারেন। স্থানীয় গণমাধ্যমের ভাষায় এতে তার জন্য একটা ইতিবাচক পরিস্থিতি তৈরি করবে।
[৬] এতে ঈশিবা প্রবল প্রতিদ্বন্দ্বিতার মুখেই পড়বেন। নিকেই ২০১৮ সালে আবের সমালোচনা করে সফল হতে পারেননি এবং দলের মধ্যে তাকে কম জনপ্রিয় বলে বিবেচনা করা হয়।
[৭] এলডিপির প্রধান নীতিনির্ধারক ফুমিও কিশিদাও একজন প্রার্থী। দুটি জরিপেই তিনি পেছনে পড়েছেন।
[৮] অসুস্থতার কারণে শিনজো আবের পদত্যাগের কথা ঘোষণা করা হয় শুক্রবার। তারপরেই দলীয় নির্বাচনের প্রয়োজনীয়তা সামনে চলে আসে। সরকারি সম্প্রচার মাধ্যম এনএইচকে জানিয়েছে, এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে পারে ১৩ থেকে ১৫ সেপ্টেম্বরের মধ্যে।
[৯] এলডিপির প্রেসিডেন্টই সাধারণত প্রধানমন্ত্রী হয়ে থাকেন। কারণ পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষে এই দলটিই নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠ।