আতিক খান: জাতি হিসেবে আমরা লোভী। শুরুতে অস্বাভাবিক লাভের লোভ দেখিয়ে জালে মাছ ধরেছে একের পর এক। বহু আত্মীয়, বন্ধু হতে এসব প্রজেক্টে বিভিন্ন সময়ে প্রস্তাব এসেছিলো। অবাস্তব আর অনৈতিক ব্যবসা মনে হওয়াতে এর একটাতেও জড়াইনি। যারা প্রস্তাব দিয়েছিল, কেউ কেউ শুরুর দিকে ছিলো বলে কিছুটা ভাগ্যবান ছিলো। বাকি সবার সঙ্গী হয়েছে আফসোস। ইভ্যালির চেয়ারম্যান আর সিইও এর ব্যাংক একাউন্ট ৩০ দিনের জন্য ফ্রিজ করা হয়েছে।
তদন্ত কমিটির রিপোর্টের ওপর পরবর্তী পদক্ষেপ নির্ভর করবে। সমস্যা হলো এতো অল্প সময়ে ইভ্যালির নিবন্ধিত সদস্য সংখ্যা ৩৫ লাখ। ভাবতে পারেন। এদের মধ্যে কতোজনের টাকা এদের কাছে আটকে আছে আল্লাহ মালুম। অনেকে এখন হয়ত লজ্জায় মুখও খুলবে না। করোনাকালে যদি মানুষের টাকা এভাবে আটকে থাকে, এদের পেইজে গেলে হাজার হাজার অভিযোগ চোখে পড়ে। লাখ লাখ মানুষ এখনও ডেস্টিনি, ইউনিপে কিংবা যুবকের টাকা এতবছরেও ফিরে পায়নি। বাংলাদেশে কেউ পায় না। এই টাকাগুলো একমুখি ট্রাফিকের মতো শুধু যায়, ফিরে আসে না। ফেসবুক থেকে