বাশার নূরু, শরীফ শাওন: [২] জবাবদিহিতার প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখবে যুক্তরাজ্য।
[৩] এক ওয়েবিনারে মার্কিন রাষ্ট্রদুত আর্ল মিলার বলেন, রোহিঙ্গাদের মানবিক সহায়তা প্রদান, প্রত্যাবাসনে ক‚টনৈতিক চাপ প্রয়োগ এবং সংকট নিরসনে আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক সাড়াদানে যুক্তরাষ্ট্র তাদের নেতৃত্ব অব্যাহত রাখবে।
[৪] তিনি বলেন, মানবাধিকার প্রতিষ্ঠায় রোহিঙ্গাদের নিরাপদ, স্বেচ্ছায়, মর্যাদাপূর্ণ ও টেকসই প্রত্যাবাসনে বাংলাদেশ ছাড়াও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে পদক্ষেপ নিতে হবে। নিউইয়র্ক, জেনেভা, হেগ এবং এ অঞ্চলেও চাপ প্রয়োগের পদক্ষেপসহ রাজনৈতিক সংলাপের আয়োজন করা উচিত।
[৫] প্রাতিষ্ঠানিক বৈষম্য ও অবিশ্বাসের সমাধানে রাখাইন রাজ্যে প্রয়োজনীয় অবকাঠামোগত পরিবর্তনের জন্য কফি আনানের নেতৃত্বাধীন উপদেষ্টা কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের জন্য নব উদ্যোগের প্রতি জোর দেন তিনি।
[৫] মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে ঢাকার যুক্তরাজ্যের হাইকমিশন জানায়, জবাবদিহিতার পাশাপাশি রাখাইন রাজ্যে রোহিঙ্গাদের নিরাপদে, স্বেচ্ছায় ও মর্যাদাবান প্রত্যাবর্তনের জন্য জোর দেওয়া হবে। এরআগে, সঙ্কট মোকাবেলায় গেল তিন বছরে ২৫৬ মিলিয়ন পাউন্ড সহায়তা দিয়েছে যুক্তরাজ্য।
[৬] বিবৃতিতে আরও জাননো হয়, রোহিঙ্গা শরণার্থীদের আশ্রয় দেওয়ার জন্য বাংলাদেশের জনগণ ও সরকারের অসাধারণ উদারতার প্রতি আমরা শ্রদ্ধা জানাই। এই প্রতিক‚লতার মধ্যেও রোহিঙ্গা জনগণ তাদের অসীম সাহস নিয়ে টিকে আছেন। সম্পাদনা: রায়হান রাজীব, বাশার নূরু