রাশিদুল ইসলাম : [২] গত সপ্তাহে সুদান ও ইসরায়েলের মধ্যে স্বাভাবিক সম্পর্কের মিডিয়া রিপোর্টকে প্রত্যাখ্যান করেছিল সুদানের বর্তমান সরকার। মঙ্গলবার সকালে ইসরায়েলের বেনগুরিয়ন বিমানবন্দর থেকে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেও সুদান রওনা দিয়ে ইতিহাস সৃষ্টি করলেন। গত ফেব্রুয়ারিতে ইসরায়েল ও সুদানের মধ্যে সরাসরি ফ্লাইট চালুর সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। জেরুজালেম পোস্ট/প্রেসটিভি
[৩] সুদান থেকে বাহরাইন ও আমিরাত যাবেন পম্পেও। সফর শেষে টুইটে পম্পেও বলেছেন, ইসরায়েলের প্রতি হোয়াইট হাউজের জোরালো সমর্থন বজায় থাকবে। নেতানিয়াহুর সঙ্গে এ অঞ্চলে ইরানের অস্থিতিশীলতা সৃষ্টির প্রচেষ্টা রোধের উপায় এবং আমিরাতের সঙ্গে স্বাভাবিক সম্পর্ক নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
[৪] কার্যত পম্পেও ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দিতে আরব দেশগুলোর ওপর প্রচণ্ড চাপ সৃষ্টি করেছেন। আমিরাত ভেবেছিল এ পদক্ষেপের মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে অত্যাধুনিক অস্ত্রশস্ত্র কেনার ওপর সীমাবদ্ধতা উঠে যাবে। কিন্তু অত্যাধুনিক এফ ৩৫ যুদ্ধ বিমান কেনার যে প্রস্তাব আমিরাত দিয়েছিল ইসরায়েল তারও বিরোধিতা করেছে।
[৫] পম্পেও বলেছেন ইসরায়েলকে কোন কোন আরব দেশ কখন স্বীকৃতি দেবে তা বলব না তবে বিশ্ব দেখবে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করার পর আমিরাত বা অন্য রাষ্ট্র কি অর্জন করছে। তবে সৌদি আরবের প্রভাবশালী প্রিন্স তুর্কি বলেছেন ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্র ঘোষণা ছাড়া ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দেয়া হবে না।
আপনার মতামত লিখুন :