শিরোনাম
◈ বাংলাদেশ সীমান্তের পাশে তিন সেনা ঘাঁটি স্থাপন করেছে ভারত, সম্পর্কের প্রভাব নিয়ে নতুন প্রশ্ন ◈ সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক করল আইএসপিআর ◈ জাতির প্রকৃত শক্তি শুধু সম্পদের মধ্যেই নয়: প্রধান উপদেষ্টা ◈ গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েন শিগগিরই: ট্রাম্প ◈ জুলাই বিপ্লবের পর রাজনৈতিক দলগুলোর সহযোগিতা পাইনি — উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ (ভিডিও) ◈ ক্ষুদ্র ইন্টারনেট অপারেটরদের বাজার থেকে হটাতে ডিডস আক্রমণ চলছে: ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব ◈ হিন্দুদের কারো কারো ‘জামায়াতে যোগ দেওয়ার’ কারণ কী, তাদের নেতৃত্ব দেওয়ার সুযোগ আছে? ◈ বাংলা‌দেশ‌কে হা‌রি‌য়ে সি‌রি‌জে ২-১ এ এ‌গি‌য়ে গে‌লো আফগা‌নিস্তান ◈ গণতন্ত্র ধ্বংসের চক্রান্ত চলছে, ৭ নভেম্বরের চেতনায় ঐক্যবদ্ধ হতে হবে: মির্জা ফখরুল ◈ হংকং সি‌ক্সেস ক্রিকে‌টে শ্রীলঙ্কা‌কে ১৪ রা‌নে হারা‌লো বাংলাদেশ

প্রকাশিত : ২৪ আগস্ট, ২০২০, ০৭:০১ সকাল
আপডেট : ২৪ আগস্ট, ২০২০, ০৭:০১ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

অপরাধীদের সাহায্য নিয়ে বেশ কিছু দেশে তৎপরতা চালাচ্ছে আইএসআই

ডেস্ক রিপোর্ট : দেশীয় অপরাধীদের সাহায্য নিয়ে ফ্রান্স-থাইল্যান্ডসহ বিশ্বের বেশ কয়েকটি দেশে তৎপরতা চালাচ্ছে পাকিস্তানি গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই। এমন তথ্য উঠে এসেছে গ্লোবাল ওয়াচ অ্যানালাইসিসের এক প্রতিবেদন থেকে।

সম্প্রতি বিভিন্ন রকম বেআইনি কাজে সম্পৃক্ততার অভিযোগে বকর শাহ নামে এক পাকিস্তানিকে গ্রেফতার করে থাইল্যান্ড পুলিশ। সে দেশটিতে আইএসআই এর জন্য অর্থের যোগান দিত বলেও জানা গেছে। ২০১২ সালে চাইং মাই-এ অবস্থিত মার্কিন দূতাবাসের সামনে যুক্তরাষ্ট্র বিরোধী আন্দোলনে তাকে প্রথম শনাক্ত করে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ।

এরপর ২০১৬ সালে জাম পাসপোর্ট তৈরির অভিযোগে একটি চক্রকে গ্রেফতার করে থাই পুলিশ। সেই চক্রে হামিদ রেজা জাফরি নামে এক ইরানি ও পাঁচ পাকিস্তানির মধ্যে বকর শাহও ছিল। পরে দেখা যায়, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ডসহ বেশ কয়েকটি দেশের 'ওয়ান্টেড' লিস্টে রয়েছে হামিদ রেজা জাফরির নাম।

তদন্ত প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, চক্রটি জাল পাসপোর্ট প্রস্তুত করে গলফের দেশগুলো থেকে অস্ট্রেলিয়া ও ইউরোপে ভ্রমণের ব্যবস্থা করে দিত। এমনকি, ব্যাংককে অবস্থিত পাকিস্তানি দূতাবাসে কর্মরত কয়েকজনের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ ছিল বকর শাহর। পাশাপাশি তার রেস্তোরাটিই ছিল মূলত তাদের বৈঠকের স্থান।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, মূলত বকর শাহর কাজ ছিল দেশটির পুলিশ, ইমিগ্রেশন, এয়ারলাইন্সে কর্মরত সম্ভাব্য সহযোগীদের খুঁজে বের করা এবং চাইং মাই ও মে সুত প্রদেশের মুসলমানদের সঙ্গে সম্পর্ক প্রতিষ্ঠা করা।

জানা যায়, পর্তুগাল, ফ্রান্স ও বেলজিয়ামে পাকিস্তানিদের যাওয়া, থাকার ব্যবস্থা ইত্যাদির জন্য ব্যবহৃত হতো বেশ কিছু রেস্তোরা ও ট্রাভেল এজেন্সি।

তদন্তে এই চক্রের সঙ্গে জড়িত একজনকে ফ্রান্স থেকে আটক করা হয় এবং তার কাছ থেকেও বেশ কিছু ব্রিটিশ ও পাকিস্তানি জাল পাসপোর্ট, ও ভুয়া কাগজপত্র উদ্ধার করা হয়। সূত্র মতে, এই সব জাল কাগজ ব্যবহার করে দেশটিতে কয়েকটি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খোলা হয়েছিল।

ইত্তেফাক

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়