শিমুল মাহমুদ: [২] গণ বিশ্ববিদ্যালয়ের অণুজীব বিজ্ঞানী বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ড. বিজন কুমার শীল বলেন, গত ২০ দিন বা তার আগে দেশে অস্বাভাবিক গরম পড়েছিল। ওই একই সময়ে আবার বিভিন্ন কারণে এক স্থান থেকে আরেক স্থানে মানুষের যাতায়াতও বেশি ছিল। ফলে করোনা ভাইরাসেরও যাতায়াত ছিল মানুষের সঙ্গে। মানুষই করোনা ভাইরাস বহন করে। সে কারণে এখন করোনা ভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়েছে।
[৩] তিনি আরও বলেন, বর্তমান সময়ে দেখা যাচ্ছে, করোনা ভাইরাস মানুষকে আক্রান্ত করলেও, তীব্রতা এবং আগ্রাসী ভূমিকা অনেকটাই কমে গেছে। অনেকেই ভাইরাসের আক্রান্ত হলেও তার মধ্যে ক্লিনিক্যাল কোনো সাইন দেখা যাচ্ছে না।
[৪] অনেকেই আক্রান্ত হয়ে আবার নিজের অজান্তেই সুস্থও হয়ে যাচ্ছেন। এটা আমাদের জন্য ভালো এবং সুখবর। শীত মৌসুমের আগেই বাংলাদেশ থেকে করোনার সংক্রমণ অনেকটাই কমে যাবে বলে জানান তিনি।
[৫] গণস্বাস্থ্যের এন্টিবডি কিটের বিষয়ে তিনি বলেন, এফডিএর গাইডলাইন খুব কঠিন কিছু নয়, সহজ বিষয়। আমরা এর থেকেও অনেক কঠিন কাজ করেছি। তবে সমস্যা হচ্ছে স্যাম্পল ক্যারেক্টাইজ করতে হবে ইন্টারন্যাশনাল গাইড লাইন অনুযায়ী। এরপর সেটাকে আবার রিটেস্ট করতে হবে। এই টেকনিকটা আমাদের দেশে খুব বেশি সহজলভ্য নয়। আমার এটা আমদানি করার জন অনাপত্তিপত্র (এনওসি) পেয়েছি। এটা পেলে আমরা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালকে (বিএসএমইউ) দেবো। সম্পাদনা : খালিদ আহমেদ
আপনার মতামত লিখুন :