শিরোনাম
◈ সরকারি দপ্তরগুলোতে গাড়ি কেনা ও বিদেশ সফরে কড়াকড়ি: কৃচ্ছ্রনীতির অংশ হিসেবে অর্থ মন্ত্রণালয়ের নতুন নির্দেশনা ◈ ২১ বছর বয়স হলেই স্টার্ট-আপ লোনের সুযোগ, সুদ মাত্র ৪%: বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা ◈ ঢাকায় একটি চায়না টাউন প্রতিষ্ঠা করা যেতে পারে: আশিক চৌধুরী ◈ তিন বোর্ডে বৃহস্পতিবারের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা স্থগিত ◈ এসএসসির ফল নিয়ে যে বার্তা দিলেন শিক্ষা উপদেষ্টা ◈ সৈক‌তের কা‌ছে দু:খ প্রকাশ ক‌রে‌ছেন ‌বি‌সি‌বির প্রধান নির্বাচক  ◈ ভারত সরকারকে আম উপহার পাঠাল বাংলাদেশ ◈ পুলিশের ঊর্ধ্বতন ১৬ কর্মকর্তা বদলি ◈ কল রেকর্ড ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি, অপেক্ষায় থাকুন: তাজুল ইসলাম ◈ জাতীয় নির্বাচনের সব প্রস্তুতি ডিসেম্বরের মধ্যে সম্পন্ন করার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা : প্রেস সচিব

প্রকাশিত : ২২ আগস্ট, ২০২০, ০৯:৩১ সকাল
আপডেট : ২২ আগস্ট, ২০২০, ০৯:৩১ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

আশার কথা শুনালেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান

ডেস্ক রিপোর্ট : করোনাভাইরাস থেকে কবে মুক্তি পাবে বিশ্ব, সেই প্রশ্নের উত্তর খুঁজছেন এখন প্রত্যেকে। বিভিন্ন দেশে ভ্যাকসিন নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা শুরু হওয়ার পর থেকে কিছুটা আশার আলো তৈরি হয়েছে। অবশেষে আশার কথা শুনালেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান।

শুক্রবার সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে হু চিফ তেদ্রস আধানম ঘেব্রেসাস বলেন, দু’বছরের মধ্যে করোনা অতিমারী থেকে মুক্তি পাবে বিশ্ব। বিশ্ব থেকে স্প্যানিশ ফ্লু বিদায় নিতে যা সময় লেগেছিল, তার থেকেও কম সময়ে করোনাভাইরাস বিদায় নেবে।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার হেডকোয়ার্টারে বসে এদিন তিনি বলেন, বর্তমান গ্লোবালাইজেশনের একটা খারাপ দিক রয়েছে, যার জন্য অতিদ্রুত বিদ্যুৎ গতিতে করোনাভাইরাস সারা পৃথিবীজুড়ে ছড়িয়ে পড়েছে। আবার বর্তমানে একটা ভালো দিকও রয়েছে আর তা হলো উন্নত প্রযুক্তি।
তিনি বলেন, ভ্যাকসিনসহ একাধিক উপায়ে ব্যবহার করে স্প্যানিশ ফ্লু এর থেকেও কম সময়ের মধ্যে আমরা করোনা থেকে মুক্তি পাবো।

করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে এখনও পর্যন্ত বিশ্বে মৃত্যু হয়েছে চার লাখ মানুষের। বিশ্বজুড়ে আক্রান্ত হয়েছেন ২ কোটি ৩০ লাখ মানুষ। কিন্তু হিসেব বলছে, আধুনিক ইতিহাসে সবচেয়ে মারাত্মক অতিমারী হলো স্প্যানিশ ফ্লু। স্পানিশ ফ্লু-তে মৃত্যু হয়েছিল ৫০ মিলিয়ন বা পাঁচ কোটি মানুষের। আর বিশ্বজুড়ে আক্রান্ত হয়েছে ৫০০ মিলিয়ন মানুষ।

আমেরিকাতে প্রথম ধরা পড়েছিল এই ভাইরাস। পরে তা ইউরোপে ছড়িয়ে পড়ে। এই অতিমারীর তিনটি ওয়েভ এসেছিল, তার মধ্যে সব থেকে মারাত্মক ছিল সেকেন্ড ওয়েভ, যার শুরু ১৯১৮ সালের দ্বিতীয়ার্ধে।

পরে সেই ভাইরাস একটা সাধারণ ফ্লু এর আকার নেয়, সিজনাল বা ঋতুভিত্তিক হয়ে পড়ে। হু-এর এক কর্তার কথায় এভাবেই অনেক অতিমারীর ভাইরাস পরবর্তীকালে ঋতুভিত্তিক ভাইরাসে পরিণত হয়।

বিডি প্রতিদিন

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়