তাপসী রাবেয়া: [২] খালিদ মাহমুদ চৌধুরী জানান, নদী তীরে সীমানা পিলার তৈরি, পাকা দেয়াল এবং ওয়াক ওয়ের কাজ চলমান রয়েছে।
[৩] সোমবার (১৩ জুলাই) উচ্ছেদ হওয়া বুড়িগঙ্গা ও তুরাগ তীররক্ষা প্রকল্প পরিদর্শন এবং বিরুলিয়ায় বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
[৪] মন্ত্রী আরও বলেন, ‘নদী তীর দখলমুক্ত করতে অনেক চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়েছি। প্রধানমন্ত্রীর সাহসিকতা ও সমর্থনের কারণে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা সম্ভব হয়েছে। নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় নদী তীর দখলমুক্ত রাখতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ ছিল।
[৫] তিনি বলেন, ‘ঢাকার চারপাশের নদীগুলোর প্রয়োজনীয়তা নিয়ে বর্তমান সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার চেয়ে অন্য কেউ বেশি অনুভব করে না। নদীর প্রবাহ ঠিক রাখা, দখলমুক্ত করা এবং জীবন জীবিকার চাহিদা পূরণে সরকার সচেষ্ট রয়েছে। তিনি নদী তীর দখলমুক্ত করতে গণমাধ্যমের ভূমিকারও প্রশংসা করেন।’
[৬] নদী তীরে সীমানা পিলার, পাকা দেয়াল এবং ওয়াকওয়ের কাজ চলমান রয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘প্রকল্পের কাজের গতিশীলতা আনার লক্ষ্যে পরিকল্পনা কমিশনে সংশোধিত প্রকল্প পাঠানো হয়েছে, সেটি অনুমোদিত হলে নদী তীরের কাজগুলো আরও বেশি টেকসই হবে। ২০২৩-২৪ সালের মধ্যে প্রকল্পের কাজ শেষ হবে।’
[৭] খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘উদ্ধারকৃত জায়গায় সবুজ বেষ্টনী গড়ে তোলার লক্ষ্যে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি হাতে নেওয়া হয়েছে। এ কার্যক্রম ধারাবহিকভাবে চলমান থাকবে। সুন্দর পরিবেশ গড়ে তোলা হবে। নদী রক্ষা, দখল ও দূষণরোধ এবং পরিবেশের উন্নয়নে মাস্টারপ্লান অনুমোদিত হয়েছে। মাস্টারপ্লান বাস্তবায়ন করতে পারলে ঢাকার চারপাশের নদী নয়, ঢাকার মধ্য দিয়ে নৌ চলাচল সম্ভব।’ সম্পাদনা : খালিদ আহমেদ
আপনার মতামত লিখুন :