শিরোনাম
◈ বাংলাদেশি কোম্পানির বিদেশে বিনিয়োগ ১৮ দেশে, স্থিতি ৩৫ কোটি ডলার ◈ ‘সুসম্পর্কই লক্ষ্য’ — বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি বার্তা দিলেন রাজনাথ সিং ◈ অভ্যুত্থানে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার কিছু সদস্যের ভুল ছিল: হিন্দুস্তান টাইমসকে হাসিনা ◈ বিড়াল হত্যাকারী সেই নারী গ্রেপ্তার ◈ ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন হওয়া জরুরি: জামায়াত আমির ◈ ৫ আগস্টের পর ছাত্ররা ভুল করেছে, নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতা যাবে ভারতের হাতে: ফরহাদ মজহার ◈ মির্জা আজম বলেন, “সালামান তো বলল পাঠাবে, জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, ও তো উল্টা টাকা চায় (অডিও) ◈ রিজভীর পা ছুঁয়ে সালাম করা ট্রাফিক সার্জেন্ট আরিফুল প্রত্যাহার ◈ বাংলাদেশ সীমান্তের পাশে তিন সেনা ঘাঁটি স্থাপন করেছে ভারত, সম্পর্কের প্রভাব নিয়ে নতুন প্রশ্ন ◈ সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক করল আইএসপিআর

প্রকাশিত : ১৪ জুলাই, ২০২০, ১২:৪৪ দুপুর
আপডেট : ১৪ জুলাই, ২০২০, ১২:৪৪ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] ঢাকার চারপাশের নদ-নদীগুলোর ৯০ ভাগ দখলমুক্ত করা গেছে: নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী

তাপসী রাবেয়া: [২] খালিদ মাহমুদ চৌধুরী জানান, নদী তীরে সীমানা পিলার তৈরি, পাকা দেয়াল এবং ওয়াক ওয়ের কাজ চলমান রয়েছে।

[৩] সোমবার (১৩ জুলাই) উচ্ছেদ হওয়া বুড়িগঙ্গা ও তুরাগ তীররক্ষা প্রকল্প পরিদর্শন এবং বিরুলিয়ায় বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

[৪] মন্ত্রী আরও বলেন, ‘নদী তীর দখলমুক্ত করতে অনেক চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়েছি। প্রধানমন্ত্রীর সাহসিকতা ও সমর্থনের কারণে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা সম্ভব হয়েছে। নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় নদী তীর দখলমুক্ত রাখতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ ছিল।

[৫] তিনি বলেন, ‘ঢাকার চারপাশের নদীগুলোর প্রয়োজনীয়তা নিয়ে বর্তমান সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার চেয়ে অন্য কেউ বেশি অনুভব করে না। নদীর প্রবাহ ঠিক রাখা, দখলমুক্ত করা এবং জীবন জীবিকার চাহিদা পূরণে সরকার সচেষ্ট রয়েছে। তিনি নদী তীর দখলমুক্ত করতে গণমাধ্যমের ভূমিকারও প্রশংসা করেন।’

[৬] নদী তীরে সীমানা পিলার, পাকা দেয়াল এবং ওয়াকওয়ের কাজ চলমান রয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘প্রকল্পের কাজের গতিশীলতা আনার লক্ষ্যে পরিকল্পনা কমিশনে সংশোধিত প্রকল্প পাঠানো হয়েছে, সেটি অনুমোদিত হলে নদী তীরের কাজগুলো আরও বেশি টেকসই হবে। ২০২৩-২৪ সালের মধ্যে প্রকল্পের কাজ শেষ হবে।’

[৭] খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘উদ্ধারকৃত জায়গায় সবুজ বেষ্টনী গড়ে তোলার লক্ষ্যে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি হাতে নেওয়া হয়েছে। এ কার্যক্রম ধারাবহিকভাবে চলমান থাকবে। সুন্দর পরিবেশ গড়ে তোলা হবে। নদী রক্ষা, দখল ও দূষণরোধ এবং পরিবেশের উন্নয়নে মাস্টারপ্লান অনুমোদিত হয়েছে। মাস্টারপ্লান বাস্তবায়ন করতে পারলে ঢাকার চারপাশের নদী নয়, ঢাকার মধ্য দিয়ে নৌ চলাচল সম্ভব।’ সম্পাদনা : খালিদ আহমেদ

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়