শিরোনাম
◈ জুলাই অভ্যুত্থানের সেই ঐক্য কোথায়? ◈ ব্রিটিশদের ‘নাকানিচুবানি’ দিতে ইরানের এক দশকের ‘ছায়া যুদ্ধ’: যেভাবে চলছে যুক্তরাজ্যের ভেতরে গোপন তৎপরতা ◈ চট্টগ্রাম কাস্টমস কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত, আরও কর্মকর্তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা ◈ এবার অঝোরে কাঁদলেন মিসাইল ম্যান কিম জং উন (ভিডিও) ◈ জুলাই নিয়ে ‘আপত্তিকর’ ফেসবুক পোস্ট: পুলিশের বিরুদ্ধে ছাত্রদের অবরোধ-বিক্ষোভ ◈ নতুন উচ্চতায় রেমিট্যান্স: ২০২৪-২৫ অর্থবছরে প্রবাসী আয়ের সর্বোচ্চ প্রবাহ ◈ ডলারের দরপতনে রেকর্ড, ১৯৭৩ সালের পর সবচেয়ে বড় পতনে বিশ্ববাজারে আস্থার সংকট ◈ “৭১-এর মুক্তিযোদ্ধাদের মতোই চব্বিশের যোদ্ধাদেরও জাতি ভুলবে না” — তারেক রহমান ◈ গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে ঐক্য বজায় রাখার আহ্বান খালেদা জিয়ার ◈ শ্রীলঙ্কার বিরু‌দ্ধে বুধবার  সি‌রি‌জের প্রথম ওয়ানডে ম‌্যা‌চে  মু‌খোমু‌খি  বাংলাদেশ

প্রকাশিত : ১০ জুলাই, ২০২০, ০১:৩৪ রাত
আপডেট : ১০ জুলাই, ২০২০, ০১:৩৪ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] গণপূর্তের রমনা পার্ক প্রকল্প অনুমোদনের এক বছর, ডিজাইন এখনো মন্ত্রণালয়ে, কাজ চলছে ধীরগতিতে

সুজিৎ নন্দী : [২] প্রকল্প অনুমোদন হয়েছে। টেন্ডার প্রক্রিয়া শেষ হয়েছে। কার্যাদেশও দেয়া হয়েছে। কিন্তু ডিজাইন মন্ত্রণালয়ে জমা আছে। এখনো অনুমোদন হয়নি। প্রাথমিক ভাবে রাস্তা তৈরির কাজ শুরু হয়েছে। প্রকল্পের সঙ্গে পরিবেশবাদীদের যুক্ত করা হয়েছে। মন্ত্রণালয়ে সভা ডাকা হলে কোভিডের কারণে গত তিন মাস সভা হয় না।

[৩] গত বছর ডিসেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকেই পুরোদমে কাজ শুরু হবার কথা। টেন্ডার মূল্যায়নের সার্বিক বিষয় গণপূর্ত অধিদপ্তর থেকে অনমোদনের পরে কুশলী নির্মাণ সংস্থাার কাজ শুরু করার প্রস্তুতি নেয়। ইতোমধ্যে পার্কের সকল জরিপ শেষ হয়েছে। চলতি বছরের ডিসেম্বরের প্রকল্পের কাজ শেষ হবার কথা। গণপূর্ত অধিদপ্তরের প্রকল্প সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে এতথ্য জানা যায়।

[৪] প্রকল্প ব্যয় ধরা হয়েছে ৪৭ কোটি ৯৬ লাখ টাকা। প্রতিষ্ঠান অংশ প্রয়োজনে ব্যয় বাড়ানো হবে। বর্তমানে ৩৮ কোটি টাকার কার্যাদেশ দেয়া হয়েছে। জানা যায়, টেন্ডারে ৩টি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান অংশ গ্রহণ করে। কাজের অভিজ্ঞতা বেশি থাকার কারণে কুশলী নির্মাণ সংস্থাাকে কাজ দেয়া হয়েছে।

[৫] গণপূর্ত অধিদপ্তরের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী এ কে এম সোহরাওয়ার্দ্দী অসুস্থার কারণে তিনি কোন কথা বলতে পারেন নি।

[৬] নগর গণপূর্ত বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী শওকত উল্লাহ বলেন, প্রকল্প অনুযায়ি রমনার লেক খনন করে দৈর্ঘ্য বাড়ানো হবে। দর্শনার্থীদের বসার বেঞ্চ নির্মাণ, লেকের ওপর ব্রিজ নির্মাণ করা হবে। লেকে সারা বছর পানি রাখার ব্যবস্থা করা হবে। পর্যাপ্ত আলোকসজ্জা এবং ল্যান্ড স্কেপিং বনায়ন করা হবে। লেক পাড়ে নির্মাণ করা হবে উডেন ডেক, পানির ফোয়ারা, লেক আইল্যান্ড থাকবে।

[৭] জানা যায়, বছরের শুরুতেই পার্কের চারদিকে টিনের বেড়া দিয়ে ঘেরা থাকবে। লেক পুনঃখনন করে বাড়ানো হবে দৈর্ঘ্য, থাকবে আধুনিক বেঞ্চ ও লেকের ওপর ব্রিজ। সারা বছর পানি রাখার ব্যবস্থাার পাশাপাশি করা হবে পর্যাপ্ত আলোকসজ্জা এবং ল্যান্ড স্কেপিং বনায়ন।

[৮] প্রকল্প সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা জানান, পরো কাজ শেষ হলে রমনা পার্কের দৃশ্যে মুগ্ধ হবেন দর্শনার্থীরা। অত্যাধুনিক তিনটি গণশৌচাগার, ১১টি উন্মুক্ত কফি কর্নার, শিশু কর্ণারে খেলার আধুনিক সরঞ্জাম ও রাইড বসানো হবে। পুরানো ৩ দশমিক ৬ কিলোমিটার ফুটপাত সিরামিক ইটের রাস্তা নির্মাণ করা হবে। সম্পাদনা : খালিদ আহমেদ

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়