ওয়ালি উল্লাহ সিরাজ : [২] এ আইনকে হংকংয়ের মানুষের নাগরিক ও রাজনৈতিক স্বাধীনতার জন্য হুমকি হিসেবে দেখছে অঞ্চলটির গণতন্ত্রপন্থীরা। যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যসহ অনেক দেশই এই আইনের সমালোচনা করছে। বিবিসি
[৩] চীন গত মাসে ঘোষণা দিয়েছিলো, তারা অতিশীঘ্রই আইনটি পাস করবে। আর এই আইনটি বিচ্ছিন্নতাবাদি, বিদ্রোহী ও সন্ত্রাসবাদ দমনে সাহায্য করবে।
[৪] মঙ্গলবার পাশ হওয়া এ আইন নিয়ে কেউ কেউ এই আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন, হংকংয়ের স্বায়ত্ত্বশাসন আরো বড় হুমকির মুখে পড়বে।
[৫] ধারণা করা হচ্ছে ব্রিটিশ শাসন থেকে হংকংকে চীনের কাছে হস্তান্তরের ২৩তম বার্ষিকী অর্থাৎ ১ জুলাই থেকে আইনটি কার্যকর করা হবে।
[৬] ১৯৯৭ সালে ব্রিটিশ উপনিবেশ থেকে চীনা শাসনে অন্তর্ভুক্ত হয় হংকং। তখন থেকে হংকং ‘এক দেশ, দুই নীতি’ পদ্ধতির আওতায় স্বায়ত্তশাসনের মর্যাদা ভোগ করে আসছে। হংকং চীনের স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চল হলেও নিজস্ব বিচার বিভাগ, আইনসভা ও নিরাপত্তা বাহিনী রয়েছে। সম্পাদনা : রাশিদ