আসিফুজ্জামান পৃথিল : [২] ২২ মে থেকে ২৬ জুন পর্যন্ত প্রতিদিনের স্যাটেলাইট চিত্র বিশ্লেষণ করে এই তথ্য মিলেছে। গালিওয়ান নদীর একটি বাঁকে অবকাঠামো নির্মাণের মাধ্যমে এই কাজ করেছে, চীনা পিপলস লিবারেশন আর্মি বা পিএলএ। এনডিটিভি
[৩] যেই ১৪ নম্বর পেট্রোল পয়েন্টে ভারত আর চীনা সেনারা সংঘর্ষে লিপ্ত হয়েছিলো, নদীর বাঁকটা ঠিক সেখানেই। ১৫ জুন এই সংঘর্ষের ঘটনায় এক কর্নেল সহ ২০ ভারতীয় সেনা প্রাণ হারায়।
[৪] ভারতের দাবি, গালওয়ান নদীর এই বাঁকটি, প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা বা এলএসি পার হয়ে। আর চীনের দাবি, এই বাঁক এলএসি পার হবার আগেই।
[৫] একটি পাহাড়কে এড়াতে নদীটি এখানে বাঁক নেয়ায় তৈরি হয়েছে ১৩৭ মিটার খালি জায়গা। যেটি ৩ দিকে পাহাড় থাকায় কামানের গোলাও আওতামুক্ত। অথচ এখান থেকেই সহজেই ভারতের ক্যাম্পগুলোকে লক্ষ্য বানানো সম্ভব।
[৬] লাদাখে এর আগে কখনই আনুষ্ঠানিকভাবে স্ট্যাটাস কো বদল হয়নি। চীন স্থায়ীভাবে নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নিলে এটাই হবে স্ট্যাটাস কো বদলের প্রথম ঘটনা।
[৭] ভারতীয় সেনাসদর বলছে, তারা দশনের পর দশক ধরে এই বাঁকে পেট্রোলিং করেছে সে সংক্রান্ত প্রমাণও তাদের কাছে আছে। কিন্তু চীন সেখানে মাত্র ৩৩ দিনে স্থাপনা নির্মান করলেও, কেনো বাঁধা দিতে সক্ষম হয়নি ভারত, সে তথ্য জানাতে পারেনি সেনা সদরের সূত্র। সম্পাদনা: ইকবাল খান