শরীফ শাওন : [২] মিরপুর ১৩ নম্বরে ডেসকো অফিসে গিয়ে দেখা যায় ভুক্তভোগিদের দীর্ঘ লাইন। গ্রাহক শিউলি আক্তার অভিযোগ করেন, ডেসকো বলছে গরমের কারণে বিল বেশি এসেছে। তাই গত বছরের বিলও সঙ্গে এনেছি। আমজাদ হোসেন বলেন, প্রতিমাসে বিল আসে ২০০ টাকা। মে মাসে এসেছে ৯ হাজার টাকার বেশি। জুন মাসে সাড়ে ৮ হাজার টাকা। রিতু ফারজানা জানান, প্রতিমাসে ১২শ’ টাকা বিল আসলেও মে মাসে বিল এসেছে ২৫ হাজার।
[৩] ডেসকো’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক কাউসার আমির আলি বলেন, ৮০ শতাংশ গ্রাহকের মিটার রিডিং দেখে মার্চ মাসের বিল করা হয়। এপ্রিল মাসের বিল মিটার রিডিং দেখে করা হয়নি। তবে মে মাসে শতভাগ গ্রাহকদের মিটার রিডিং দেখে বিল করা হয়েছে। মার্চ থেকে মিটার রিডিং না দেখায় মে মাসে তাদের রিডিংয়ে বেশি ইউনিট আসায় বিলও বেশি হয়েছে। আমরা যেসকল অভিযোগ পাচ্ছি তাদের পুর্ববর্তী মাসের ইউনিট এর সঙ্গে গড় করে পরিশোধের সুবিধা দেওয়া হচ্ছে।
[৪] ডিপিডিসি’র উপ ব্যবস্থাপনা পরিচালক (জনসংযোগ) শামীমুল হক শামীম বলেন, গ্রাহকদের বোঝার ভুলে তারা অভিযোগ নিয়ে আসছেন। অভিযোগকারীদের কারো বিলে সমস্যা দেখিনি। তবে অভিযোগকারীরা জানান, অভিযোগ কেন্দ্রের দায়িত্বরতদের অসহযোগিতা ও অসদাচরণে ভোগান্তির মাত্রা আরও বাড়ছে। সম্পাদনা : রায়হান রাজীব