মুসা আহমেদ: [২] শনিবার এক সেমিনারে এ মন্তব্য করেছেন ব্যাংক ইন্দোনেশিয়ার গভর্নর পেরি ওয়ারজিয়ো। রয়টার্স
[৩] ওয়ারজিয়ো বলেন, এরইমধ্যে করোনায় ঋণ বোঝা মোকাবেলায় ঘাটতি বাজেটের অর্থায়নে অর্থমন্ত্রী মুলানী ইন্দ্রাবতীর সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। ঘাটতি খাতে সরকারের চাপ কমাতে ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড সচল রাখতে আমরা প্রস্তুত রয়েছি। ঘাটতি অর্থায়ন স্কিম অনুমোদনের চূড়ান্ত প্রক্রিয়ায় রয়েছে অর্থমন্ত্রণালয় ও কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এ ঋণের দায়দায়িত্ব বুঝে নিতে সংসদের অর্থ কমিশন ও জাতীয় নিরীক্ষা বোর্ডের সঙ্গে কাজ করছে তারা।
[৪] করোনায় জর্জরিত অর্থনীতি মোকাবেলায় প্রয়োজনীয় বন্ড ও জিরো কুপনের ঋণ কিনতে কেন্দ্রীয় ব্যাংককে চাপ দেয় দেশটির আইনপ্রণেতারা। তবে ইতোমধ্যে ব্যাংকহার তিন ধাপে কমিয়েছে ব্যাংক ইন্দোনেশিয়া। অর্থনীতি রক্ষায় এরইমধ্যে প্রতিযোগিতাবিহীন নিলামে ৪০ ট্রিলিয়ন রুপিয়াহর সরকারি বন্ড বাজারমূল্যে কিনেছে সরকারি এ আর্থিক প্রতিষ্ঠানটি। মাধ্যমিক বাজার থেকে ক্রয় হয়েছে ১৬৬.২ ট্রিলিয়ন রুপিয়াহ মূল্যের বন্ড।
[৫] করোনার কারণে এ বছর দেশটিতে ঘাটতি বাজেট ধরা হয়েছে মোট জিডিপির ৬.৩ শতাংশ। যা আগের পরিকল্পনা থেকে ১.৮ শতাংশ বেশি। সম্পাদনা: ইকবাল খান