সুজন কৈরী : [২] বৃহস্পতিবার রাজধানীর যাত্রাবাড়ী বাসস্ট্যান্ডের বিপরীতে উত্তর রায়েরবাগ এলাকার একটি বাড়ির বেজমেন্টে এই কারখানার সন্ধান পায় র্যাব। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়া এক লাখেরও বেশি হ্যান্ড স্যানিটাইজারসহ অন্যান্য সুরক্ষা সামগ্রী মজুত দেখতে পান র্যাবের ভ্রাম্যমাণ আদালত। র্যাব-১০ এর সহযোগিতায় ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট পলাশ বসু।
[৩] তিনি বলেন, কাজী ম্যানুফ্যাকচার নামে একটি প্রতিষ্ঠান আবাসিক ভবনের নিচে সম্পূর্ণ অননুমোদিতভাবে ভেজাল হ্যান্ড স্যানিটাইজার তৈরি ও বাজারে বিক্রি করে আসছে। ব্লু কালার, লেমন ফ্লেভার ও জেল দিয়ে এগুলো বানানো হতো। অভিযানে কাজী ম্যানুফ্যাকচারের মালিক মো. কাজী মুন্নাসহ চারজনকে আটক করা হয়েছে। আটক বাকি তিনজন হলেন- মো. শান্ত, মো. সাব্বির সর্দার ও আব্দুল মান্নান ভূঁইয়া। তাদের মধ্যে কাজী মুন্না, শান্ত ও সাব্বিরকে দুই বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড ও আব্দুল মান্নানকে দুইলাখ টাকা জরিমানা ও অনাদায়ে তিন মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেয়া হয়েছে।
[৪] পলাস বসু বলেন, কারখানা থেকে কয়েক কোটি টাকার নকল স্যানিটাইজার তৈরির বিভিন্ন সরঞ্জাম জব্দ করা হয়েছে। সম্পাদনা : সালেহ্ বিপ্লব