ওমর ফারুক : [২] বিশ্ববাসীকে পৃথিবীতেই মঙ্গলে বসবাসের অনুভূতি দিতে চায় দুবাই।
[৩] ২০১৭ সালে সংযুক্ত আরব আমিরাত আগামী ১০০ বছরের মধ্যে মঙ্গলগ্রহে কলোনি গড়ার উচ্চাকাঙ্ক্ষা ঘোষণা করেছিলো। সময় টিভি
[৪] মঙ্গল শহরের নকশা করেছেন দেশটির স্থপতিরা। এমন সংবাদ প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম সিএনএন।
[৫] মঙ্গলের কল্পিত শহরগুলোয় মানুষের বসবাসের অভিজ্ঞতা কেমন হতো, তা হাতে-কলমে দেখাতে চাইছে দুবাই। এর সরাসরি তত্ত্বাবধানে থাকবেন আমিরাতের রাষ্ট্রপ্রধান নিজেই।
[৬] এক লাখ ৭৬ হাজার বর্গমিটার মরুভূমিতে ‘মার্স সায়েন্স সিটি’ প্রায় ৩০টি ফুটবল মাঠের সমান। এটি তৈরিতে ব্যয় ধরা হয়েছে সাড়ে ১৩ কোটি ডলার।
[৭] দুবাইয়ের মোহাম্মদ বিন রশিদ মহাকাশ কেন্দ্র (এমবিআরএসসি) ‘বিজারকে ইঙ্গেল গ্রুপের’ স্থপতিদের মঙ্গলের শহরের নকশা করার অনুমোদন দেয়।
[৮] শহরটি শূন্য থেকে অনেকটা সারি সারি গম্ভুজের মতো দেখতে মনে হবে। ভূগর্ভস্থ ২০ ফুট দৈর্ঘ্যর কক্ষগুলো ক্ষতিকারক বিকিরণ ও উল্কাপিণ্ড থেকে সুরক্ষিত।
[৯] ইঙ্গেল গ্রুপের অংশীদার জ্যাকব ল্যাঙ্গে বলেন, ‘ভবিষ্যতে মঙ্গলগ্রহে ভূগর্ভস্থ গুহায় স্কাইলাইট থাকবে, যা অ্যাকোরিয়ামের মতো হবে। মঙ্গলে খোলা পরিবেশে মানুষের শ্বাস-প্রশ্বাস নেয়ার মতো পর্যাপ্ত অক্সিজেন নেই। এ ছাড়া সেখানের তাপমাত্রা মাইনাস ৬৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বলা বাহুল্য, বর্তমানেই ভবিষ্যতকে দেখার এক মহা আয়োজন এটি। সম্পাদনা : খালিদ আহমেদ