ইসমাঈল ইমু : [২] ঢামেকের করোনা ইউনিট দু’টির সামনে গিয়ে দেখা যায়, হাসপাতালে আসা মানুষগুলো শুধু একটি মাস্ক পরে করোনা ইউনিটে প্রবেশ করছেন আবার বেরিয়ে যাচ্ছেন। ইউনিট গুলোর সামনে নিরাপত্তায় নিয়োজিত নেই কোনো আনসার সদস্যও।
[৩] হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, ঢামেকের দু’টি করোনা ইউনিটের প্রবেশ মুখে হাত জীবাণুমুক্ত করার জন্য কয়েকটি বেসিন বসানো হয়েছে। কিন্তু করোনা ইউনিটে আসা লোকজন সেসব বেসিনে হাত জীবাণুমুক্ত করা তো দূরের কথা সেখানে ফিরেও দেখছে না।
[৪] করোনা ইউনিট-১ এর সামনের বেসিনে পানি নেই। একটি বেসিন ভাঙা। আবার নতুন ভবনের নিচতলার সামনে দু’টি বেসিন লাগানো হয়েছে। সেখানেও বেসিনে পানি থাকলেও হাত ধোয়ার জন্য নেই সাবান।
[৫] এ বিষয়ে ঢামেক হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এ কে এম নাসির উদ্দিন বলেন, হাসপাতালে সুরক্ষা সামগ্রী ছাড়া প্রবেশ করায় ভাইরাস ছড়িয়ে পড়তে পারে। এখনই আমি হাসপাতালে সেন্ট্রাল মাইকে আনসার সদস্যসহ সবাইকে সতর্ক করতে নির্দেশনা দিচ্ছি। বেসিনগুলো যেখানে লাগিয়েছি সেটা ঠিক হয়নি। আমরা আবার নতুন করে বেসিনগুলো লাগিয়ে দিচ্ছি। সেখানে হাত জীবাণুমুক্ত করার জন্য সাবান দেওয়া হবে। পিপিই পরাসহ সবাই যেন হাত জীবাণুমুক্ত করে হাসপাতালে প্রবেশ করতে পারে এজন্য সেখানে আনসার সদস্যদের ডিউটি দেওয়া হবে। সম্পাদনা : খালিদ আহমেদ