হ্যাপি আক্তার : [২] রাতারাতি যেমন সেলিব্রিটি হওয়ার সুযোগ পেয়েছিলেন রানু মণ্ডল। আবার খুব তাড়াতাড়ি যেন গ্ল্যামার ওয়ার্ল্ড থেকে মুছে গিয়েছে রানু মন্ডলের নাম। তাই আবার সেই রানাঘাটের প্ল্যাটফর্মের কাছে নিজের ছোট্ট ঘরেই আশ্রয় নিয়েছেন তিনি।
[৩] কিছুদিন আগেও কোভিড-১৯ এর দুর্যোগে দাঁড়িয়েছিলেন অসহায় মানুষদের পাশে। নিজের এলাকার গরিবদের মাঝে চাল, ডাল বিতরণ করেছেন তিনি।
[৪] ভারতীয় গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবরে জানা যায়, এখন প্রতিদিন দু’বেলা পেট ভরে খেতেই রীতিমতো সমস্যায় পড়তে হচ্ছে রানু মণ্ডলকে। আগের মতোই অনাহারে দিন কাটছে তার। মাঝেমধ্যে চিড়া-মুড়ি খেয়ে দিন কাটাতে হচ্ছে।
[৫] এখন পাড়া-প্রতিবেশী যদি মাঝেমধ্যে চাল-ডাল দেন তাহলে কোনোভাবে দিন চলে যায় রানুর। নয়তো না খেয়ে থাকতে হচ্ছে রানু মণ্ডলকে। আগের মতো কেউ খোঁজ নিতে আসে না, তার জন্যই কষ্টে দিন কাটাতে হচ্ছে এই গায়িকাকে।
[৬] প্রসঙ্গত, ২০১৯ সালের আগাস্ট মাসে রানুর একটি গান রাতারাতি ভাইরাল হয়। দেখা যায়, রানাঘাট স্টেশনে ভিখারিনীর বেশে বসে গান গাইছেন রানু। সেই ভিডিও ভাইরাল হতেই অনেকেই তাকে লতাকণ্ঠীর তকমাও দেন। রাতারাতি ভাইরাল হয়েই সোজা মুম্বাই পাড়ি দিয়েছিলেন তিনি। সূত্র : আমাদর ভারত