প্রিয়াংকা : [২] ইউরোপে কোভিড-১৯ সংক্রমণের শুরুতে ইতালির পর সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেল স্পেন। কঠোরভাবে লক ডাউন পালন করার মধ্য দিয়ে দেশটিতে পরিস্থিতি অনেকটাই এখন নিয়ন্ত্রনে।
[৩] গত তিন মাসের মধ্যে স্পেনে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাসের সবচেয়ে কম সংক্রমণ ঘটেছে। শনাক্ত করা হয়েছে ৯৬ জনকে যারা এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। মারা গেছেন দুজন।
[৪] এর আগে এপ্রিলের মাঝামাঝি তারা অর্থনৈতিক মন্দা কাটিয়ে উঠতে লক ডাউন কিছুটা শিথিল করে। স্বাস্থ্যবিধি যথাযথভাবে মেনে নির্মাণ ও উৎপাদনসহ বেশ কিছু ক্ষেত্রে কর্মযজ্ঞ শুরু করে তারা।
[৫] তাই এপ্রিলের তুলনায় স্পেনে মৃত্যুর সংখ্যা এখন উল্লেখযোগ্য সংখ্যায় কমে গেছে। সেসময় মাত্র একদিনেই মারা যেত ৯৫০ জন আর সংক্রমিত হতো কয়েক হাজার মানুষ।
[৬] তবে মৃত্যু ও সংক্রমণের হার অনেক কমে গেলেও সতর্ক রয়েছে স্পেনের সরকার। জরুরি অবস্থার মেয়াদ আরো দুই সপ্তাহ বাড়ানোর প্রস্তাব করেছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী। স্পেনে করোনাভাইরাস মহামারিতে মারা গেছেন ২৭ হাজারেরও বেশি মানুষ। আর আক্রান্ত হয়েছেন দুই লাখ ৪০ হাজার।
[৭] অপররদিকে ইতালিতে সংক্রমণের সংখ্যা ৩৫৫ এবং মৃত্যু ৭৫। এ নিয়ে দেশটিতে এই ভাইরাসে মোট প্রাণ হারিয়েছে ৩৩ হাজার ৪১৫ জন। মোট আক্রান্ত দুই লাখ ৩৩ হাজার ১৯ জন।
[৮] আর ব্রিটেনে শনাক্ত হয়েছেন ১,৯৩৬ এবং মারা গেছেন ১১৩ জন। সূত্র : একুশে টিভি, বিবিসি