দেবদুলাল মুন্না : [২] বাংলাদেশ সময় প্রায় রাত দশটায় মার্কিন দুই নভোচারী ডগ হার্লি এবং বব বেনকেন পৌঁছানোর পরই একটি কনফারেন্স করেন। তারা আরও বলেন, যে ফ্যালকন রকেট ব্যবহার করেছেন এটি দিয়ে নাসার জন্য নতুন একটি ব্যবসায়িক মডেলের সূচনা করতে যাচ্ছেন। স্পেস এক্সের বরাতে এসব তথ্য দিয়েছে বিবিসি, এএফপি ও টেকনেটডট
[৩] দুই নভোচারীর জন্য আগে থেকেই অপেক্ষা ছিলেন সেখানে আরও তিনজন।তারা জানান, এখানে যারা অবস্থান করেন সেখানের ভরশূন্য পরিবেশে ঘুমানোর সময় নিজেদের স্লিপিং ব্যাগের সঙ্গে বেঁধে নিতে হয়। দিন রাত বলতে কিছু নেই। দ্ইু ঘন্টা ঘুম তো দুই ঘন্টা কাজ এভাবেই কাটাতে হবে।
[৪] এখানে পোর্টেবল ড্রিঙ্কিং ওয়াটারই খেতে হবে এবং ভিডিও বার্তায় কাজের অগ্রগতি নিয়মিত জানানো হবে নাসাকে।
[৫] নভোচারীরা জানান,তাদের যাত্রা ছিল খুবই উত্তেজনাময়। মহাকাশ স্টেশনের বিখ্যাত ৩৯-এ প্যাড থেকে উত্তর-পূর্ব দিকে আটলান্টিকের দিকে উড্ডয়ন করে। আড়াই মিনিট পর মহাকাশ যানটির নিচের অংশ আলাদা হয়ে সাগরে থাকা একটি ড্রোন জাহাজে অবতরণ করে। আর এর মাত্র ছয় মিনিট পর আরোহীরা নিরাপদে কক্ষপথে প্রবেশ করেন।