মো. আখতারুজ্জামান : [২] করোনাকালীন অগ্রাধিকার চিহ্নিত করে কর্মপরিকল্পনা তৈরি এবং তা দ্রুত বাস্তবায়নের জন্য মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের নির্দেশনা দিয়েছেন শিল্প সচিব কে এম আলী আজম।
[৩] তিনি বলেন, নির্ধারিত সময়ে মন্ত্রণালয় গৃহীত প্রকল্পসহ অন্যান্য জরুরি কর্মসূচি বাস্তবায়ন করতে উইংভিত্তিক কর্মপরিকল্পনা প্রণয়নপূর্বক তা পরিকল্পিতভাবে বাস্তবায়ন করতে হবে। জাতীয় স্বার্থে মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের পেশাগত দক্ষতা, অভিজ্ঞতা, যোগ্যতা ও জ্ঞান কাজে লাগানোর তাগিদ দেন।
[৪] রোববার শিল্প মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সাথে আয়োজিত এক সভায় তিনি এ নির্দেশনা দেন। শিল্প মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
[৫] সভায় বিগত এক বছরে শিল্প মন্ত্রণালয়ের অর্জিত সাফল্য, মন্ত্রণালয়ের ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনা এবং চ্যালেঞ্জ উপস্থাপন করা হয়। এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় মন্ত্রণালয়ের করণীয় সম্পর্কেও বিস্তারিত আলোচনা হয়।
[৬] সভায় জানানো হয়, এডিপিভূক্ত প্রকল্প বাস্তবায়নে গত অর্থবছরের সাফল্যের ধারাবাহিকতায় এবারও সংস্থাভিত্তিক প্রয়োজনীয় কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে। করোনা মহামারীকালে সরকারি ছুটির মধ্যেও এসব প্রকল্পের কার্যক্রম অব্যাহত ছিল। প্রকল্প বাস্তবায়নে চলতি অর্থবছরেও শিল্প মন্ত্রণালয় সাফল্যের ধারা অক্ষুণ্ন রাখবে বলে সভায় আশা প্রকাশ করা হয়।
[৭] গত বছরের ঈদুল আজহায় চামড়া শিল্পখাতে সৃষ্ট সমস্যার কথা মাথায় রেখে এখন থেকেই কার্যকর কর্মপরিকল্পনা গ্রহণের জন্য নির্দেশনা দেয় হয়।
[৮] সভায় শিল্প সচিব বলেন, সীমিত আকারে চালুকৃত অফিসের সময় দক্ষতার সাথে ব্যবহার করে মন্ত্রণালয়ের কার্যক্রমকে গতিশীল রাখতে হবে। আর একটা করতে শিল্প মন্ত্রণালয় পরিবারকে সর্বোচ্চ মেধা, যোগ্যতা, দক্ষতা, দেশপ্রেম ও আন্তরিকতার সাথে কাজ করতে হবে।