আসিফুজ্জামান পৃথিল : [২] দূর্ঘটনার পর বেচে যাওয়া এক যাত্রী বলেছেন, তিনি আগুন ছাড়া আর কিছুই দেখেন নি। এখনও দূর্ঘটনার কারণ সম্পর্কে নিশ্চিত হতে পারেনি কর্তৃপক্ষ। পাকিস্তান সামাজিক দূরত্ব মেনে অব্যন্দরীন ফ্লাইট চালুর পরের দিনই এই দূর্গটনা ঘটে। বিবিসি, ডন
[৩] যাত্রী ও ক্রু সব মোট ৯৯ জনকে বহন একছিলো এয়ারবাসটি। অনেক পরিবারই ঈদ উপলক্ষে করাচী থেকে লাহোর যাচ্ছিলো। সামন্য আহত হওয়া মোহাম্মদ জুবায়ের জানিয়েছেন, বিমানটি অবতরণের চেষ্টা করে একবার। এর ১০-১৫ মিনিট পরেই বিদ্ধস্ত হয়।
[৪] তিনি বলেন, ‘আমরা কেউ ভাবিনি এটা ভেঙে পড়বে। তারা খুব মসৃনভাবেই উড়োজাহাজটি চালাচ্ছিলেন।’
[৫] ক্র্যাশ করার পরই জুবায়ের জ্ঞান হারান। তিনি বলেন, ‘আমি শিশু ও প্রাপ্ত বয়স্কদের চিৎকার শুনতে পারছিলাম। আমি আগুন ছাড়া আর কিছুই দেখিনি। কোনও মানুষও দেখতে পাইনি। শুধ তাদের চিৎকার শুনছিলাম।
[৬] আমি হঠাৎ আলো দেখতে পেয়ে সেদিকে ছুটে যাই। এরপর ফাঁকা স্থান পেয়ে ১০ ফুট লাফিয়ে নিচে নামি। আমাকে উদ্ধার করা হয়।’