আক্তারুজ্জামান : [২] এমন শঙ্কার কথা জানিয়েছেন ২০২২ বিশ্বকাপ ফুটবলের আয়োজক কমিটির সাধারণ সম্পাদক হাসান আল থাওয়াদি। তবে সমর্থকরা যাতে স্বল্প খরচে কাতার এসে বিশ্বকাপ উপভোগ করতে পারে এ জন্য যথেষ্ট পদক্ষেপ দেয়া হচ্ছে বলেও জানান তিনি। খবর : ইএসপিএন
[৩] মাঠ ব্যবস্থাপনা থেকে শুরু করে অবকাঠামোগত উন্নয়ন কিংবা নির্বিঘ্ন যাতায়ত সুবিধা নিশ্চিত করাসহ সব কাজই চলছিলো ঠিকঠাক, হঠাৎ করোনাভাইরাসের থাবায় সব এলোমেলো। ফলে কাজে বিঘ্ন ঘটার পাশাপাশি খরচও বেড়ে যাচ্ছে কয়েক গুণ।
[৪] সূচি মোতাবেক ২০২২ সালের ২১ নভেম্বর থেকে কাতারের ৫ শহরের ৮টি ভেন্যুতে অনুষ্ঠিত হবে গ্রেটেস্ট শো অন আর্থের ম্যাচগুলো।
[৫] বিশ্বকাপ আয়োজক কমিটির সাধারণ সম্পাদক হাসান আল থাওয়াদি বলেন, করোনার কারনে গোটা পৃথিবীতেই একটা মন্দাভাব চলছে। কাতারও এর বাইরে নয়। এখানে যে কাজগুলো হচ্ছে, তার খরচ বেড়ে গেছে কয়েক গুন। তাছাড়া লকডাউনের কারনে অনেক কিছুই সময় মত করা যাচ্ছে না। তাই খরচ নিয়ে আমাদের ভাবতে হচ্ছে। যেহেতু একটা মন্দাভাব আছে আমার মনে হয় একটা নেতিবাচক প্রভাব পড়বে কাতারে ম্যাচ দেখতে আসা সমর্থকদের ওপর।
[৬] যেভাবে পুরো পৃথিবীব্যাপি ছড়িয়ে পড়েছে কোভিড সংক্রমণ, তাতে কবে ভাইরাসটি নির্মুল হবে সেটিই এখন বড় প্রশ্ন। অনুজীবটির প্রভাবে ইতোমধ্যেই পিছিয়েছে ইউরো চ্যাম্পিয়নশিপ। বাধাগ্রস্ত হচ্ছে বিভিন্ন ফুটবল লিগ।
[৭] আল থাওয়াদি বলেন, করোনা যেভাবে ছড়িয়েছে তাতে বলা মুশকিল কবে সব স্বাভাবিক হবে। তাই সচেতনতার কোন বিকল্প নেই। আমাদের স্বাস্থবিধি মেনে চলতে হবে। সেটা যতদিন এই ভাইরাস নির্মুল না হয় ততদিন পর্যন্ত। কাতার বিশ্বকাপেও এটা আমরা কঠোরভাবে মেনে চলবো।