শিরোনাম
◈ এলডিসি থেকে উত্তরণ: আরও তিন বছরের সময় চাইছে বাংলাদেশ ◈ জাপানে জনশক্তি রপ্তানি নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ যেসব সিদ্ধান্ত নিল অন্তর্বর্তী সরকার ◈ ১৭ বিয়ের ঘটনায় মামলা, সেই বন কর্মকর্তা বরখাস্ত ◈ বিএনপি নেতাকে না পেয়ে স্ত্রীকে কু.পিয়ে হ.ত্যা ◈ বাংলা‌দেশ হারা‌লো আফগানিস্তানকে, তা‌কি‌য়ে রই‌লো শ্রীলঙ্কার দিকে  ◈ রোজার আগে নির্বাচন দিয়ে পুরোনো কাজে ফিরবেন প্রধান উপদেষ্টা ◈ ঋণের চাপে আত্মহত্যা, ঋণ করেই চল্লিশা : যা বললেন শায়খ আহমাদুল্লাহ ◈ একযোগে এনবিআরের ৫৫৫ কর্মকর্তাকে বদলি ◈ আবারও রেকর্ড গড়ল স্বর্ণের দাম, ভরিতে বেড়েছে ৩ হাজার ৬৭৫ টাকা ◈ ভারতের নেপাল নীতিতে 'রিসেট বাটন' চাপলেন মোদি, শিক্ষা বাংলাদেশের কাছ থেকে

প্রকাশিত : ২৩ মে, ২০২০, ০৬:৫৩ সকাল
আপডেট : ২৩ মে, ২০২০, ০৬:৫৩ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে উঠে আসা ব্রিটিশ বাংলাদেশি দবিরুল ইসলামকে ধন্যবাদ জানালো ঢাকায় ব্রিটিশ হাইকমিশন

কূটনৈতিক প্রতিবেদক : [২] করোনাভাইরাসে বিপর্যস্ত মানুষদের সাহায্যার্থে হাঁটছেন শতবর্ষী ব্রিটিশ বাংলাদেশি এই নাগরিক।
[৩] ব্রিটিশ হাইকমিশন যুক্তরাজ্যের ফরেন অফিসের বরাদ দিয়ে জানায়, ১০০ বছর বয়সী ব্রিটিশ বাংলাদেশি দবিরুল ইসলাম চৌধুরী ক্যাপ্টেন স্যার টম মুরের থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে লন্ডনে তার বাড়ির সামনে বাগানে হেঁটে গত ২৬ দিনে জোগাড় করেছেন ১ লাখ ৮৫ হাজার পাউন্ড।
[৪] বিশ্বের বিভিন্ন দেশে করোনাভাইরাস মহামারিতে বিপর্যস্ত মানুষের সহায়তায় এই অর্থ ব্যয় করা হবে।
[৫] আমরা দবিরুল ইসলাম চৌধুরীকে জানাই আন্তরিক ধন্যবাদ।
[৬] সংগৃহীত অর্থ যুক্তরাজ্য, বাংলাদেশসহ প্রায় ৫০টি দেশের করোনায় আক্রান্ত ব্যক্তিদের জন্য ব্যয় করা হবে বলে বিশ্বের প্রভাবশালী গণমাধ্যমগুলো তাদের প্রতিবেদনে জানায়।
[৭] জাস্টগিভিং ডটকমে পেজ খুলে অর্থ উত্তোলনের এই উদ্যোগ নিয়েছিলেন দবিরুল ইসলাম চৌধুরী।
[৮] গার্ডিয়ান বলছে, শুধু এক হাজার পাউন্ড তোলার লক্ষ্য থাকলেও, মানুষের অভাবিত সাড়ায় উৎসাহিত হয়েছেন দবিরুল। রমজান মাসজুড়েই বাগানে হেঁটে হেঁটে তহবিল সংগ্রহের কাজ চালিয়ে যেতে চান শতবর্ষী এই ব্যক্তি।
[৯] ১৯২০ সালের ১ জানুয়ারি বাংলাদেশের সিলেটে জন্মগ্রহণ করেছিলেন দবিরুল ইসলাম চৌধুরী। ১৯৫৭ সালে তিনি লন্ডনে চলে গিয়েছিলেন। ইংরেজি সাহিত্য বিষয়ে পড়াশোনার জন্য তিনি যুক্তরাজ্যে পাড়ি জমিয়েছিলেন।
[১০] দবিরুল ইসলাম চৌধুরীর ছেলে আতিক চৌধুরী বিবিসিকে বলেছেন, শুরুতে খুবই ধীরগতিতে হাঁটা শুরু করেছিলেন তাঁর বাবা। পরে আস্তে আস্তে তিনি হাঁটার গতি বাড়িয়েছেন। সমস্যা হলো, এরপর‌ তিনি থামতেই চাচ্ছিলেন না।
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়