শিরোনাম
◈ গাজীপুরে হিটস্ট্রোকে একজনের মৃত্যু  ◈ বিশৃঙ্খলার পথ এড়াতে শিশুদের মধ্যে খেলাধুলার আগ্রহ সৃষ্টি করতে হবে: প্রধানমন্ত্রী ◈ তাপপ্রবাহের কারণে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাসও বন্ধ ঘোষণা ◈ সোনার দাম কমেছে ভরিতে ৮৪০ টাকা ◈ ঈদযাত্রায় ৪১৯ দুর্ঘটনায় নিহত ৪৩৮: যাত্রী কল্যাণ সমিতি ◈ অনিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল বন্ধে বিটিআরসিতে তালিকা পাঠানো হচ্ছে: তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী ◈ পাবনায় হিটস্ট্রোকে একজনের মৃত্যু ◈ জলাবদ্ধতা নিরসনে ৭ কোটি ডলার ঋণ দেবে এডিবি ◈ ক্ষমতা দখল করে আওয়ামী শাসকগোষ্ঠী আরও হিংস্র হয়ে উঠেছে: মির্জা ফখরুল ◈ বেনজীর আহমেদের চ্যালেঞ্জ: কেউ দুর্নীতি প্রমাণ করতে পারলে তাকে সেই সম্পত্তি দিয়ে দেবো (ভিডিও)

প্রকাশিত : ২৩ মে, ২০২০, ০৬:৫৩ সকাল
আপডেট : ২৩ মে, ২০২০, ০৬:৫৩ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে উঠে আসা ব্রিটিশ বাংলাদেশি দবিরুল ইসলামকে ধন্যবাদ জানালো ঢাকায় ব্রিটিশ হাইকমিশন

কূটনৈতিক প্রতিবেদক : [২] করোনাভাইরাসে বিপর্যস্ত মানুষদের সাহায্যার্থে হাঁটছেন শতবর্ষী ব্রিটিশ বাংলাদেশি এই নাগরিক।
[৩] ব্রিটিশ হাইকমিশন যুক্তরাজ্যের ফরেন অফিসের বরাদ দিয়ে জানায়, ১০০ বছর বয়সী ব্রিটিশ বাংলাদেশি দবিরুল ইসলাম চৌধুরী ক্যাপ্টেন স্যার টম মুরের থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে লন্ডনে তার বাড়ির সামনে বাগানে হেঁটে গত ২৬ দিনে জোগাড় করেছেন ১ লাখ ৮৫ হাজার পাউন্ড।
[৪] বিশ্বের বিভিন্ন দেশে করোনাভাইরাস মহামারিতে বিপর্যস্ত মানুষের সহায়তায় এই অর্থ ব্যয় করা হবে।
[৫] আমরা দবিরুল ইসলাম চৌধুরীকে জানাই আন্তরিক ধন্যবাদ।
[৬] সংগৃহীত অর্থ যুক্তরাজ্য, বাংলাদেশসহ প্রায় ৫০টি দেশের করোনায় আক্রান্ত ব্যক্তিদের জন্য ব্যয় করা হবে বলে বিশ্বের প্রভাবশালী গণমাধ্যমগুলো তাদের প্রতিবেদনে জানায়।
[৭] জাস্টগিভিং ডটকমে পেজ খুলে অর্থ উত্তোলনের এই উদ্যোগ নিয়েছিলেন দবিরুল ইসলাম চৌধুরী।
[৮] গার্ডিয়ান বলছে, শুধু এক হাজার পাউন্ড তোলার লক্ষ্য থাকলেও, মানুষের অভাবিত সাড়ায় উৎসাহিত হয়েছেন দবিরুল। রমজান মাসজুড়েই বাগানে হেঁটে হেঁটে তহবিল সংগ্রহের কাজ চালিয়ে যেতে চান শতবর্ষী এই ব্যক্তি।
[৯] ১৯২০ সালের ১ জানুয়ারি বাংলাদেশের সিলেটে জন্মগ্রহণ করেছিলেন দবিরুল ইসলাম চৌধুরী। ১৯৫৭ সালে তিনি লন্ডনে চলে গিয়েছিলেন। ইংরেজি সাহিত্য বিষয়ে পড়াশোনার জন্য তিনি যুক্তরাজ্যে পাড়ি জমিয়েছিলেন।
[১০] দবিরুল ইসলাম চৌধুরীর ছেলে আতিক চৌধুরী বিবিসিকে বলেছেন, শুরুতে খুবই ধীরগতিতে হাঁটা শুরু করেছিলেন তাঁর বাবা। পরে আস্তে আস্তে তিনি হাঁটার গতি বাড়িয়েছেন। সমস্যা হলো, এরপর‌ তিনি থামতেই চাচ্ছিলেন না।
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়