শিরোনাম
◈ জুলাই অভ্যুত্থানের সেই ঐক্য কোথায়? ◈ ব্রিটিশদের ‘নাকানিচুবানি’ দিতে ইরানের এক দশকের ‘ছায়া যুদ্ধ’: যেভাবে চলছে যুক্তরাজ্যের ভেতরে গোপন তৎপরতা ◈ চট্টগ্রাম কাস্টমস কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত, আরও কর্মকর্তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা ◈ এবার অঝোরে কাঁদলেন মিসাইল ম্যান কিম জং উন (ভিডিও) ◈ জুলাই নিয়ে ‘আপত্তিকর’ ফেসবুক পোস্ট: পুলিশের বিরুদ্ধে ছাত্রদের অবরোধ-বিক্ষোভ ◈ নতুন উচ্চতায় রেমিট্যান্স: ২০২৪-২৫ অর্থবছরে প্রবাসী আয়ের সর্বোচ্চ প্রবাহ ◈ ডলারের দরপতনে রেকর্ড, ১৯৭৩ সালের পর সবচেয়ে বড় পতনে বিশ্ববাজারে আস্থার সংকট ◈ “৭১-এর মুক্তিযোদ্ধাদের মতোই চব্বিশের যোদ্ধাদেরও জাতি ভুলবে না” — তারেক রহমান ◈ গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে ঐক্য বজায় রাখার আহ্বান খালেদা জিয়ার ◈ শ্রীলঙ্কার বিরু‌দ্ধে বুধবার  সি‌রি‌জের প্রথম ওয়ানডে ম‌্যা‌চে  মু‌খোমু‌খি  বাংলাদেশ

প্রকাশিত : ২৩ মে, ২০২০, ০৬:৫৩ সকাল
আপডেট : ২৩ মে, ২০২০, ০৬:৫৩ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে উঠে আসা ব্রিটিশ বাংলাদেশি দবিরুল ইসলামকে ধন্যবাদ জানালো ঢাকায় ব্রিটিশ হাইকমিশন

কূটনৈতিক প্রতিবেদক : [২] করোনাভাইরাসে বিপর্যস্ত মানুষদের সাহায্যার্থে হাঁটছেন শতবর্ষী ব্রিটিশ বাংলাদেশি এই নাগরিক।
[৩] ব্রিটিশ হাইকমিশন যুক্তরাজ্যের ফরেন অফিসের বরাদ দিয়ে জানায়, ১০০ বছর বয়সী ব্রিটিশ বাংলাদেশি দবিরুল ইসলাম চৌধুরী ক্যাপ্টেন স্যার টম মুরের থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে লন্ডনে তার বাড়ির সামনে বাগানে হেঁটে গত ২৬ দিনে জোগাড় করেছেন ১ লাখ ৮৫ হাজার পাউন্ড।
[৪] বিশ্বের বিভিন্ন দেশে করোনাভাইরাস মহামারিতে বিপর্যস্ত মানুষের সহায়তায় এই অর্থ ব্যয় করা হবে।
[৫] আমরা দবিরুল ইসলাম চৌধুরীকে জানাই আন্তরিক ধন্যবাদ।
[৬] সংগৃহীত অর্থ যুক্তরাজ্য, বাংলাদেশসহ প্রায় ৫০টি দেশের করোনায় আক্রান্ত ব্যক্তিদের জন্য ব্যয় করা হবে বলে বিশ্বের প্রভাবশালী গণমাধ্যমগুলো তাদের প্রতিবেদনে জানায়।
[৭] জাস্টগিভিং ডটকমে পেজ খুলে অর্থ উত্তোলনের এই উদ্যোগ নিয়েছিলেন দবিরুল ইসলাম চৌধুরী।
[৮] গার্ডিয়ান বলছে, শুধু এক হাজার পাউন্ড তোলার লক্ষ্য থাকলেও, মানুষের অভাবিত সাড়ায় উৎসাহিত হয়েছেন দবিরুল। রমজান মাসজুড়েই বাগানে হেঁটে হেঁটে তহবিল সংগ্রহের কাজ চালিয়ে যেতে চান শতবর্ষী এই ব্যক্তি।
[৯] ১৯২০ সালের ১ জানুয়ারি বাংলাদেশের সিলেটে জন্মগ্রহণ করেছিলেন দবিরুল ইসলাম চৌধুরী। ১৯৫৭ সালে তিনি লন্ডনে চলে গিয়েছিলেন। ইংরেজি সাহিত্য বিষয়ে পড়াশোনার জন্য তিনি যুক্তরাজ্যে পাড়ি জমিয়েছিলেন।
[১০] দবিরুল ইসলাম চৌধুরীর ছেলে আতিক চৌধুরী বিবিসিকে বলেছেন, শুরুতে খুবই ধীরগতিতে হাঁটা শুরু করেছিলেন তাঁর বাবা। পরে আস্তে আস্তে তিনি হাঁটার গতি বাড়িয়েছেন। সমস্যা হলো, এরপর‌ তিনি থামতেই চাচ্ছিলেন না।
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়