মাসুদ আলম : [২] রোববার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট দেবব্রত বিশ্বাস তাকে জামিন দেন। রমজানকে আদালতে হাজির করে ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি রেকর্ডের আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মিরপুর মডেল থানার এসআই শিপন আলী শেখ। ওই আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে একই বিচারক তার জবানবন্দি রেকর্ড করেন।
[৩] এরপর রমজানের আইনজীবী জামিন চেয়ে আবেদন করলে তা মঞ্জুর করা হয়। শনিবার মিরপুর-১০ নম্বর সেকশনে রক্তমাখা পলিথিন হাতে ওই যুবককে দেখে সন্দেহ হলে পুলিশকে খবর দেন স্থানীয়রা। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে তাকে আটক করে।
[৪] মিরপুর মডেল থানার ওসি মোস্তাজিরুর রহমান জানান, জরুরি সেবা ৯৯৯ এ ফোন করে কেউ একজন বিষয়টি পুলিশকে জানান। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পলিথিনে মোড়ানো এক নবজাতকের মরদেহসহ ওই যুবককে আটক করে।
[৫] মিরপুর-১০ নম্বরের বুশরা ক্লিনিকের একজন রমজানকে ডেকে নিয়ে ওই পলিথিনটি ফেলে দেওয়ার জন্য দেন। এর বিনিময়ে তাকে ৩০০ টাকা দেওয়া হয়। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, ওই ক্লিনিকে গর্ভপাতের পর অপরিণত শিশুটির মরদেহ ফেলে দিতে রমজানকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল।