শিরোনাম
◈ ইরানের ইস্পাহান ও তাব্রিজে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা, ৩টি ভূপাতিত ◈ জাতিসংঘে সদস্যপদ প্রস্তাবে মার্কিন ভেটোর নিন্দা ফিলিস্তিনের, লজ্জাজনক বলল তুরস্ক ◈ স্কুল পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের গল্প-প্রবন্ধ নিয়ে সাময়িকী প্রকাশনা করবে বাংলা একাডেমি ◈ দক্ষিণ ভারতে ইন্ডিয়া জোটের কাছে গো-হারা হারবে বিজেপি: রেভান্ত রেড্ডি ◈ আবারও বাড়লো স্বর্ণের দাম  ◈ ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রার ঢাকা সফর স্থগিত ◈ চিকিৎসকদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে সংসদে আইন পাশ করব: স্বাস্থ্যমন্ত্রী ◈ বিএনপি নেতাকর্মীদের জামিন না দেওয়াকে কর্মসূচিতে পরিণত করেছে সরকার: মির্জা ফখরুল ◈ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিএনপি নেতাদের বৈঠক ◈ মিয়ানমার সেনার ওপর নিষেধাজ্ঞা থাকায় তাদের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করা সম্ভব হচ্ছে না: সেনা প্রধান

প্রকাশিত : ১৫ এপ্রিল, ২০২০, ০৬:০০ সকাল
আপডেট : ১৫ এপ্রিল, ২০২০, ০৬:০০ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

করোনাভাইরাস : বাচ্চাদের মানসিক চাপ

জিয়ানুর কবির : করোনাভাইরাসের কারণে আমরা সবাই বাসায় অবরুদ্ধ হয়ে আছি। বড়দের সঙ্গে সঙ্গে বাচ্চারাও তাদের স্কুল কোচিংসহ সব কাজকর্ম বন্ধ থাকার কারণে অনিশ্চয়তার মধ্যে দিন কাটাচ্ছে। যেকোনো দুর্যোগের সময় মানসিক চাপ সবার মধ্যেই থাকে। তবে শিশুরা বড়দের চাইতে ভিন্নভাবে মানসিক চাপের প্রতিক্রিয়া করে। নিজেদের মানসিক চাপের পাশাপাশি বড়দের মানসিক চাপ দেখেও তাদের মানসিক চাপ বাড়ে। অনেক বাচ্চারাই বাবা-মাকে প্রশ্ন করে, তারা সারদিন কী করবে? কী করে সময় কাটাবে? কাদের সঙ্গে খেলবে? তোমরা আমার সঙ্গে খেলবে কিনা? বাবা-মাও মানসিক চাপে থাকার কারণে তাদের প্রশ্নের সঠিক উত্তর দিতে পারেন না। বাবা-মাকে বাচ্চারা সারাদিন বাসায় দেখে অভ্যস্ত না থাকার কারণে তাদের প্রতি চাহিদাও বেড়ে যায়। এ সময় বাচ্চাদের রুটিনে ব্যাপক গোলমাল হয়, খাবার সময়, খেলার সময়, ঘুমাতে যাওয়ার সময় ঘুম থেকে উঠার সময়ের ইত্যাদি। বাচ্চারা চাপের প্রতিক্রিয়ায় অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা করে, অস্থির থাকে, রাগ করে, জেদের পরিমাণ বেড়ে যেতে পারে, সহজেই কান্নাকাটি করে, বাবা-মায়ের মনোযোগ পেতে চায়, অনেক বাচ্চার মেজাজ খিটখিটে হয়ে যায়। তারা মানসিক চাপ হতে মুক্ত হতে ইম্পালসিভ আচরণ করে, অতিরিক্ত চঞ্চল হয়ে পড়ে, তাদের মনোযোগের সমস্যা হতে পারে। অনেক বাচ্চার মধ্যে বিষণœতা দেখা যায়, কিছু বাচ্চার আগে যে কাজগুলো করতে ভালো লাগতো সে সব কাজও তারা অ্যাভয়েড করে। লেখক : জিয়ানুর কবির, প্রাক্টিসিং ক্লিনিক্যাল সাইকোলজিস্ট, কল্যাণ মানসিক হাসপাতাল, কল্যাণপুর, ঢাকা।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়