বিশ্বজিৎ দত্ত: [২] অর্থ পেয়েছে সাড়ে ২৫ কোটি ও শিশু খাদ্য বিতরণ হয়েছে ৩ কোটি টাকার।
[৩] ত্রাণ ও দুর্যোগ অধিদপ্তরের ডিজি মোহম্মদ মহসিন জানান, ত্রাণের সমস্যা নেই। যে জেলা যখন বরাদ্দ চাচ্ছে তখনি দিচ্ছি। যাতে কোন মানুষ অভূক্ত না থাকে। তবে তিনি বলেন, দেশের যা পরিস্থিতি আরো বরাদ্দ প্রয়োজন রয়েছে।
[৩] সরকারের লেবার সার্ভে অনুযায়ি দেশে প্রায় সাড়ে ৬ কোটি বিভিন্ন পেশার শ্রমিক রয়েছে। এই বিপুল জনগোষ্ঠিই এখন ঘরবন্দি হয়ে আছে। সরকারের রিলিফ পাচ্ছে ইউনিয়ন পরিষেদের চেয়ারম্যানদের করা তালিকা অনুযায়ি। সেখানে হয়তো তারা ১০ কেজি করে চাল পাচ্ছে। কিন্তু গৃহবন্দি শ্রমিক যার নাম তালিকায় ছিল না তারা কিছুই এখনো পায়নি।
আপনার মতামত লিখুন :