শিরোনাম
◈ ৫.৭ মাত্রার ভূমিকম্পে মেট্রোরেলের ৪টি স্টেশনে ফাটল, খসে পড়েছে টাইলস ◈ ৩২ ঘণ্টায় চার ভূমিকম্প: ঢাকায় বড় কম্পনের শঙ্কা বাড়ছে ◈ ঢাকায় ২২ লাখ ভবনের মধ্যে ২১ লাখই ঝুঁকিপূর্ণ, বড় ভূমিকম্পে ভয়াবহ বিপর্যয়ের শঙ্কা ◈ ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা ◈ উত্তপ্ত আন্ডারওয়ার্ল্ড: আধিপত্যের লড়াইয়ে বাড়ছে খুন-খারাপি ও চাঁদাবাজি ◈ ভূমিকম্পে ফাঁটল: আতঙ্কে ছাত্রাবাস ছেড়ে সড়কে রাত কাটাচ্ছেন ঢাকা পলিটেকনিকের শিক্ষার্থীরা (ভিডিও) ◈ বকশিবাজারে আলিয়া মাদরাসায় ২ গ্রুপের সংঘর্ষ, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী (ভিডিও) ◈ ভারত আইনগতভাবে হাসিনাকে ফেরত পাঠাতে বাধ্য: নিরাপত্তা বিশ্লেষক মুনিরুজ্জামান ◈ ভূমিকম্পে মৃত্যু: ছেলেকে হারিয়ে নিজেকেই দায়ী করছেন মা নিপা ◈ মুশফিককে কেন রেকর্ড গড়ার সুযোগ দেওয়া হয়নি, ব্যাখ্যা দিলেন আশরাফুল

প্রকাশিত : ০৭ এপ্রিল, ২০২০, ১২:০৩ দুপুর
আপডেট : ০৭ এপ্রিল, ২০২০, ১২:০৩ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] টাঙ্গাইলের নাগরপুরে ছেলের মৃত্যু দেখে মায়ের মৃত্যু

মাসুদ রানা, টাঙ্গাইল প্রতিনিধি : [২] জেলার নাগরপুরে শামছুল মিয়া (৫৫) নামে এক ছেলের মৃত্যু দেখে হৃদ যন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে ফাতেমা বেগম (৭৫) নামে এক মায়ের মৃত্যু হয়েছে। সোমবার দুপুরে উপজেলার বেকড়ার মুশুরিয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

[৩] এ রকম ঘটনা ঘটায় এলাকার লোকজনের মধ্যে করোনা আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। সেখানে স্বাস্থ্যকর্মী গিয়ে স্বাভাবিক মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করলে পরে মুশুরিয়া গ্রামের সামাজিক কবরস্থানে নামাজে জানাজা শেষে তাদের দাফন করা হয়।

[৪] এ ব্যাপারে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা.মো. রোকনুজ্জামান খান বলেন, আমি স্বাস্থ্য কর্মী পাঠিয়ে খোজ নিয়েছি মৃত শামছুল দীর্ঘদিন যাবৎ লিভার সিরোসিস রোগে আক্রান্ত ছিল। আর শামসুলের মা চোখের সামনে ছেলের এমন মৃত্যু দেখে হৃদ যন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে মৃত্যুবরন করেন। এতে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই।

[৫] বেকড়া আটগ্রাম ইউপি চেয়ারম্যান মো.শওকত হোসেন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

[৬] জেলার ২নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য সবুজ তালুকদার জানান, মুশুরিয়া গ্রামের মৃত তালেবর মিয়ার ছেলে শামছুল মিয়া (৫৫) বেশ কিছু দিন ধরে অসুস্থ হয়ে শয্যাসায়ী ছিলেন। অসুস্থ অবস্থায় তিনি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও জেলা সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন কিন্তু সেখানে অবস্থার উন্নতি না হওয়ায় কয়েকদিন আগে বাড়িতে চলে আসেন।

[৭] প্রায় একই সময়ে মা ও ছেলের এমন করুণ মৃত্যুর ঘটনায় এলাকায় শোকের ছায়া নেমে আসে। সম্পাদনা: জেরিন আহমেদ

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়