রাশেদা রওনক খান : গত সপ্তাহে আমি একটি পত্রিকার কলামে লিখেছিলাম, ক্ষুদ্রঋণ গ্রহণকারী নি¤œ আয়ের মানুষের অন্তত ঋণের কিস্তি আদায় মওকুফ করা হোক। সেটা তিন মাসের হতে পারে। আমার সঙ্গে অনেক এনজিও কর্মী যুক্ত আছেন, কেউ কি জানাবেন কোন কোন এনজিও ক্ষুদ্রঋণের সুদ মওকুফ করেছেন বা ভাবছেন করার কথা? আমি ব্যক্তিগতভাবে আমার গবেষণা এলাকার কয়েকজনের সঙ্গে আলাপ হতে জানতে পারলাম, অনেক এনজিওর কর্মীরা অফিস হতে চাপ দিচ্ছে বলে এই সংকটকালীন সময়েও দরিদ্র ঋণ গ্রহণকারীদের কিস্তি পরিশোধ করার জন্য তাদের চাপ দিচ্ছেন। এসো সাম্যের গান গাই... করোনার এই পরিস্থিতিও কি আমাদের মানবিক বানাতে পারবে না?