শিরোনাম
◈ উগ্রপন্থা, সীমান্ত অচলাবস্থা ও রাজনৈতিক অস্থিরতা—বাংলাদেশসহ পাঁচ প্রতিবেশীকে ‘হুমকি’ মনে করছে ভারত ◈ আবারও ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল রিজার্ভ ◈ আরব আমিরাতকে হারিয়ে সুপার ফোরে পাকিস্তান  ◈ অবশেষে কমল সোনার দাম ◈ মধ্যপ্রাচ্যে ক্রমবর্ধমান অস্থিরতার প্রেক্ষাপটে চার সংগঠনকে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী ঘোষণা করল যুক্তরাষ্ট্র! ◈ সময়সীমা বেঁধে দিয়ে বাংলাদেশকে জাতিসংঘের চিঠি ◈ ডাকসুতে ভোট কারচুপির অভিযোগে সিসিটিভি যাচাই, উঠে এলো যে তথ্য ◈ সিলেট ইবনে সিনা হাসপাতালে হামলা-ভাঙচুর ◈ আমি যে কাজ করেছি তা দেশের ইতিহাসে কোনোদিন হয়নি : আসিফ নজরুল ◈ চট্টগ্রামে মার্কিন বিমান ও সেনা উপস্থিতি নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে আলোচনা, আসলে কী ঘটছে

প্রকাশিত : ০১ এপ্রিল, ২০২০, ০৬:০০ সকাল
আপডেট : ০১ এপ্রিল, ২০২০, ০৬:০০ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

করোনাযুদ্ধের দেবদূতদের প্রতি

হাসনাত কাইয়ূম : আপনি ভালোবেসে, সহমর্মী হয়ে মানুষের বিপদে মানুষের পাশে এসে দাঁড়াবেন, দাঁড়িয়েছেন, সেটা আপনার শুভবোধ, আপনাকে এ জন্য ধন্যবাদ, ভালোবাসা। কিন্তু এ দেশের মানুষের কারও দয়া-দাক্ষিণ্য-অনুগ্রহ-ভিক্ষার দরকার নেই। রাষ্ট্র এবং সরকারের কাছে তাদের টাকা পয়সা, খাদ্যসামগ্রী সবই পর্যাপ্ত পরিমাণে গচ্ছিত আছে। রাষ্ট্রের টাকা সরকারের বা নেতানেত্রীর ব্যক্তিগত টাকা নয়। সরকার এবং নেতানেত্রীরাই মানুষের টাকাপয়সায় চলে। আপদে-বিপদে মানুষ তার গচ্ছিত টাকাপয়সা দিয়ে জীবন না বাঁচিয়ে দালান-কোঠা বানায় না। কিন্তু এ দেশের মানুষের দুর্ভাগ্য হলো ‘তার ঘরের চাবি পরের হাতে’, আপন টাকায় বন্দুক কিনবে না খাদ্য কিনবেÑ এ সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা চাকর-বাকর-ম্যানেজারের হাতে চলে গেছে। চাকর-বাকর-ম্যানেজাররা মিলে এ রাষ্ট্রের মালিকদের বের করে দিয়ে, নিজেরাই মালিক সেজে বসেছে।
আপনার যদি এই বিপদগ্রস্ত মানুষের প্রতি, দেশের প্রকৃত মালিক মানুষদের প্রতি ভালোবাসা থাকে, আপনার যদি বিবেক এবং ন্যায়বোধ মরে না গিয়ে থাকে, তবে তাদের শুধু সহায়তা নয়, তাদের ভিক্ষা নয়, খয়রাত নয় বরং তাদের অধিকার, তাদের মালিকানা প্রতিষ্ঠার কাজেও তাদের সহায়তা করুন, পাশে দাঁড়ান। আর রাষ্ট্র এবং সরকারকে বাধ্য করুন চিকিৎসা, ত্রাণ এবং পুনর্বাসনের যে দায়িত্ব তারা শপথ করে কাঁধে নিয়েছে, সে দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করতে। ফেসবুক থেকে

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়