পটুয়াখালী প্রতিনিধি : [২] শনিবার (২৮ মার্চ) বিকেলে শহরের কালিকাপুর এলাকার বাদবরবাড়ি সংলগ্ন এলাকায় নিজ বাসায় ওই ব্যক্তির মৃত্যু হয়। তবে রাতে করোনা ভাইরাস পরীক্ষার জন্য ওই ব্যক্তির শরীর থেকে নমুনা সংগ্রহ করা হয়। এদিকে যমুনা টিভি জানায় হাসপাতালের পরিচালক মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছে।
[৩] পটুয়াখালী সদর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আবদুল মুনয়েম সাদ বিষয়টি জানান।
[৪] আব্দুর রশিদ ভোলা জেলার লালমোহন উপজেলার সাতবাড়িয়া গ্রামের মৃত কেরামত আলী ছেলে। আব্দুর রশিদ পেশায় ভ্যানচালক ছিলেন। তার মেয়ের কাছে পটুয়াখালী সদর উপজেলার টাউন কালিকাপুর এলাকার নতুন জেলখানার দক্ষিণ পাশে একটি বাড়িতে এসেছিলেন।
[৫] পটুয়াখালীর সিভিল সার্জন জাহাঙ্গীর আলম জানান, মৃত রশিদ দীর্ঘদিন ধরে সর্দি-কাশিতে ভুগছিলেন। করোনাভাইরাস সন্দেহ করায় তার মরদেহ থেকে স্যাম্পল গ্রহণ করে পরীক্ষার জন্য আইইডিসিআর এ পাঠানো হচ্ছে।
[৬] মো. জাকির হোসেন নামের এক ব্যক্তিকে শনিবার বিকেলে পটুয়াখালীর ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতাল থেকে বরিশাল শেবাচিমের আইসোলেশনে ভর্তির পর রাতে তিনি মারা যান। যে কারণে তার বাড়ি লকডাউন করা হয়।
[৭] সাড়ে ৭ ঘণ্টার ব্যবধানে করোনা ইউনিটে দুই রোগীর মৃত্যুর ঘটনায় চিকিৎসকেরাও উদ্বিগ্ন। সম্পাদনা: জেরিন আহমেদ
আপনার মতামত লিখুন :