সিরাজুল ইসলাম: [২] শহরতলী অঞ্চল নয়ডার লেবার চকে রোববার লকডাউন চলাকালে কাজের খোঁজে এসে তিনি আরও বলেন, তিনি উত্তর প্রদেশ রাজ্যের বানডা জেলার বাসিন্দা। কাজের খোঁজে তিনি দিল্লি এসেছেন। বিবিসি
[৩] রমেশ বলেন, প্রতিদিন ৬০০ রুপি আয় করেন তিনি। ঘরে খাওয়ার লোক পাঁচজন। কয়েকদিনের মধ্যেই খাবার শেষ হয়ে যাবে।
[৪] ভারতজুড়ে কোটি কোটি দৈনিক মজুরের একই অবস্থা। তিন সপ্তাহ লকডাউন চলার সময় তাদের আয়ের সম্ভাবনা নেই। কয়েকদিনের মধ্যে রমেশের মতো অনেক পরিবারের মজুদ খাবার শেষ হয়ে যেতে পারে।
[৬] উত্তর প্রদেশ, কেরালা ও রাজধানী দিল্লিসহ বেশ কয়েকটি রাজ্য সরকার দিন মজুরদের একাউন্টে সরাসরি অর্থ পাঠানোর প্রতিশ্রæতি দিয়েছে। কেন্দ্রের মোদী সরকারও লকডাউনের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত দৈনিক মজুরি নির্ভর লোকজনকে সহায়তা করার প্রতিশ্রæতি দিয়েছে। এসব অর্থ ও অন্যান্য সহায়তা সঠিক লোকের কাছে পৌঁছানোর ক্ষেত্রে জটিলতা আছে।
[৭] আইএলও তথ্যানুযায়ী, ভারতের শ্রমিকদের অন্তত ৯০ শতাংশ অনানুষ্ঠানিক খাতে কর্মরত। তাদের অনেকেই নিরাপত্তা রক্ষী, ক্লিনার, রিকশাচালক, হকার, পরিচ্ছন্নতা ও গৃহকর্মী।