লাইজুল ইসলাম : [২] সকালে রাজধানীর কয়েকটি চেইনশপ ঘুড়ে এই অবস্থা দেখা গেছে। যেসব ক্রেতারা এসেছিলেন তারা কেনাকাটা খুব কম করছেন।
[৩] চেইনশপ মিনা বাজারে কথা হয় সোহেলী নামের এক ক্রেতার সঙ্গে। তিনি বলেন, সব সময় মিনা বাজারে কেনাকাটা করতে আসি। গত কয়েকদিন ইচ্ছে করেই আসেননি। সব সময়েরমত অল্প করে বাসার জন্য বাজার কিনে নেয়ার কথা বলেন তিনি।
[৪] হিমেল নামের এক ক্রেতা বলেন, গেলো কয়েকদিন বুঝে না বুঝে অনেকেই অতিরিক্ত কেনা-কাটা করেছেন কিন্তু অতিরিক্ত ক্রয়ের কারণে বাজারে অস্থিরত শুরু হয়েছিলো। এমন পরিস্থিতিতে ইচ্ছে করেই আসিনি। এখন যতটুকু কেনার প্রয়োজন তাই কিনবো।
[৫] মিনা বাজার মগবাজার শাখার ম্যানেজার মো. রাসেল হাওলাদার জানান, গেলো চারদিন দুপুর পর্যন্ত যে পরিমান বিক্রি হয়েছে তার তিনভাগের এক ভাগও বিক্রি হয়নি। বলেন, এত বেশি ক্রয় করেছে ক্রেতারা, এখন আর ক্রেতা নেই।
[৬] এদিকে, আগুরা মগবাজার শাখার ম্যানেজার ফারুকুল আলম জানান, অতিরিক্ত কেনা কাটা করলে তো ক্রেতার সংখ্যা কমবেই। যার লাগবে ১০ কেজি চাল, তিনি কিনেছেন ৫০ কেজি চাল। যার লাগবে একটি শ্যাম্পু সে কিনেছে ৩টি শ্যাম্পু। সাবান, ডিটারজেন্ট, হ্যান্ড ওয়াশ সবাই অতিরিক্ত কিনেছেন ক্রেতারা।
[৭] ফারুকুল আলম বলেন, আমাদের কাছে যথেষ্ট পন্য মজুদ আছে। যা লাগবে দিতে পারবো। দামও বাড়ায়নি কোনো পন্যের। উল্টো কিছু নির্দিষ্ট পন্যে ছাড় দেয়া হয়েছে।