সিরাজুল ইসলাম: [২] ফেভিপিরাবির নামের অ্যান্টিভাইরাল তৈরি করেছে জাপান। করোনাসহ অনেক ভাইরাস নির্মূলে এটি কার্যকর। চীনে পরীক্ষায় এর কার্যকারিতা প্রমাণ হয়েছে বলে জানিয়েছেন দেশটির জাতীয় বায়োটেকনলোজি কেন্দ্রের প্রধান ঝাং ঝিমিনি। চাইনা ডেইলি
[৩] গুয়াংডং প্রদেশের দ্য থার্ড পিপল’স হাসপাতাল জানায়, তারা ৮০ জন রোগীর ৩৫ জনের শরীরে ফেভিপিরাবি প্রয়োগ করেন। চারদিনের মাথায় পরীক্ষায় তাদের শরীরে নেগেটিভ আসে। সাধারণত চিকিৎসায় ১১ দিন লাগে নেগেটিভ আসতে।
[৪] ১৯৫০ সালে ক্লোরোকুইন ফসফেট আবিস্কার করা ম্যালেরিয়ার চিকিৎসার জন্য। ওষুধটি করোনভাইরাসের চিকিৎসায়ও দারুণ কার্যকরি।
[৫] যুক্তরাষ্ট্রের জিলিড সায়েন্সেস ইবোলা ভাইরাসের চিকিৎসার জন্য রেমডেসিবির নামে একটি ওষুধ আবিস্কার করেছে। এটি কোভিড-১৯ পরীক্ষায় ব্যবহৃত হয়নি। চীনের পরীক্ষায় প্রমাণ হয়েছে- এটি করোনাভাইরাসের বংশবৃদ্ধি থামিয়ে দেয়।
[৬] চীনের একটি সাধারণ অ্যান্টিভাইরাল হলো টিসিএম। এটি কোভিড-১৯ চিকিৎসায় বড় ভূমিকা পালন করছে।
[৭] প্লাজমা ট্রান্সফিউশন থেরাপি করোনাভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়তে মানুষের শরীরে শক্তি যোগায়। কোভিড-১৯ রোগীও এ থেরাপিতে সুস্থ হয়েছে বলে দাবি করেছে চীন।