সিরাজুল ইসলাম: [২] নিরাপত্তা বাহিনীর অব্যাহত হুমকির মুখে রয়েছেন সাংবাদিকরা। ইন্টারন্যাশনাল প্রেস ইনস্টিটিউট (আইপিআই) মঙ্গলবার এ তথ্য জানায়। আল জাজিরা, প্রেসটিভি, ইউপিনিউজ
[৩] আইপিআই এক বিবৃতিতে ভারত সরকারকে সাংবাদিকদের হয়রানি না করা এবং নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়ার আহ্বান জানিয়েছে।
[৪] ভিয়েনা ভিত্তিক সংস্থা আইপিআইর আইন বিভাগের পরিচালক রাভি আর প্রসাদ এক বিবৃতিতে বলেন, জম্মু ও কাশ্মীরের সাংবাদিকতা রাষ্ট্রের নাটকীয় দমনপীড়সের মুখে পড়েছে। রাষ্ট্র তাদের হয়রানি, ভীতি প্রদর্শন, নজরদারি, অনলাইনে তথ্য নিয়ন্ত্রণ এবং কণ্ঠরোধ ও স্বনিয়ন্ত্রণ আরোপ করছে।
[৫] ১০ বছরের বেশি সময় ধরে সাংবাদিকতা করছেন নাসির গানাই। তিনি বলেন, ৯ ফেব্রুয়ারি তাকে চার ঘণ্টা জিজ্ঞাসাবাদ করে জঙ্গিদমন ফোর্স। তারা তার মোবাইল ফোন, ল্যাপটপ নিয়ে নেয়। তারা খবরের উৎস জানতে চায়। এটা তার জন্য বেদনাদায়ক।
[৬] গত মাসে কমিটি টু প্রটেক্ট জার্নালিস্টের (সিপিজে) এশিয়ার জ্যেষ্ঠ গবেষক আলিয়া ইফতিখার বলেন, ভারত সরকারের উচিত- কাশ্মীরের সাংবাদিকদের উপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার ও হয়রানী বন্ধ করা।
[৭] ৭ মাস পর ২৬ মার্চ ইন্টারনেট সেবা পুনরায় চালু করা হয় জম্মু ও কাশ্মীরে। গতি খুবই কম। এটা সাংবাদিকতার জন্য অন্যতম বাধা।