জেবা আফরোজ : [২] সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গান গেয়ে ভাইরাল হয়েছিলেন রানু মন্ডল। অল্প দিনে সুখ্যাতি পেয়েছিলেন রানু মন্ডল তা শেষ হতে চলেছে নিজের অহংকারের কারণে। ভারতের পশ্চিমবঙ্গের রানাঘাটের স্টেশনের ভবঘুরে ছিলেন রাণু মÐল। ভাইরাল হওয়ার পর রাণু পাড়ি দেন বলিউডে। জি নিউজ , আই নিউজ, কলকাতা ২৪, জাগো নিউজ২৪
[৩] গান গান হীমেশ রেশামিয়ার ‘হ্যাপি হার্ডি অ্যান্ড হীর’ ছবিতে। প্রতিটি গান সুপার-ডুপার হিট! আর পিছন ফিরে দেখতে হয়নি রাণুকে। এরপরে ভক্তের ভালোবাসায় সিক্ত হলেও রাণু তা ধরে রাখতে পারেননি। পূজোর থিম সং, দেশে-বিদেশে শো, তারকাদের সঙ্গে ওঠাবসা অব্যাহত থাকে রাণুর জয়যাত্রা। কিন্তু অভিযোগ, রাতারাতি স্টার হয়ে গিয়ে নাকি বদলে গিয়েছেন রাণু! অহংকার বেড়ে গেছে। সেই সঙ্গে স্বভাবও পাল্টেছে।
[৪] সাধারণ মানুষ রাণুকে স্টার বানিয়েছিল, তাদের সঙ্গেই ভলো ব্যবহার করেন না রাণু। ভক্তরা তাকে দেখে দৌঁড়ে এলে তিনি বিরক্ত হয়ে বলেন, গায়ের ওপর না উঠতে! তাদের সঙ্গে সেলফি তুলতেও তার বড্ড অনীহা। লাইমলাইটে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে রাণাঘাটের পুরনো বাড়ি ছেড়ে নতুন বাড়িতে উঠে যান রাণু।
[৫] ইদানিং নাকি আর তেমন কাজ পাচ্ছেন না রাণু, তাই মিডিয়ার মুখোমুখি হচ্ছেন না। নেটিজেনরা বলছেন, অহংকারই কাল হল রাণুর! ধরাকে সরা জ্ঞান করলেন রানাঘাটের রাণু মণ্ডল। অহংকারের কারণেই তার পতন। গ্ল্যামারের চাকচিক্য ছেড়ে ফিরছেন সেই পুরনো চেহারায়। তারকা থেকে ধীরে ধীরে নিজের পুরনো জায়গায়ই ফিরে যাচ্ছেন।