রাশিদ রিয়াজ : চায়না ফটোভোলাটিক ইন্ডাস্ট্রি এ্যাসোসিয়েশন বলছে এবছর দেশটিতে ৩৫ থেকে ৪৫ গিগাওয়াটের সৌর বিদ্যুৎ প্লান্ট স্থাপন করা হবে। এরফলে আরো ৫০ শতাংশ সৌর বিদ্যুৎ উৎপাদন বৃদ্ধি পেয়ে তা দাঁড়াবে ৩০.১ গিগাওয়াটে। আরটি/ব্লুমবার্গ
চীনের অভ্যন্তরীণ সৌর বিদ্যুতের বাজার চাহিদা দ্রুত বৃদ্ধি পাওয়ায় এর সঙ্গে তাল রেখে যোগানও বাড়ানো হচ্ছে। বছরে সৌর প্যানেল উৎপাদনও বাড়ছে ১৭ শতাংশ হারে। এর সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে পলিসিলিকন উৎপাদন যা ১৯.৪ শতাংশে পৌঁছেছে।
তবে করোনাভাইরাসের বিস্তারে সৌর বিদ্যুৎ কারখানা ও এর যন্ত্রাংশ উৎপাদনও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। এর আগে এধরনের উৎপাদনে বাধা পড়ে চীনের চন্দ্রনববর্ষ ছুটিতে। ফলে উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ২১ শতাংশ হ্রাস পায়।
শুধু চীনে নয় এধরনের পণ্য রফতানিও হ্রাস পেয়েছে দেশটির।
ভারত চীনের সৌর বিদ্যুৎ তৈরি উপকরণের ওপর ৮০ শতাংশ নির্ভরশীল বলে বিপাকে পড়েছে।
আপনার মতামত লিখুন :